Bantra MSPC High School
বিভাগ ক
1.
(i) অবরোহণ প্রক্রিয়ায় প্রধানত অংশগ্রহণ করে (a) নদী।
(ii) মৃত্তিকার উপরিভাগ থেকে চাদরের ন্যায় মৃত্তিকার অপসারণ হল – (a) শিট ক্ষয়।
(iii) ভারত থেকে যে নক্ষত্রের সাহায্যে অক্ষাংশ নির্ণয় সম্ভব তা হল – (b) ধ্রুবতারা।
(iv) সার্ভে অফ ইণ্ডিয়া (SOI)-এর সদর দপ্তর হল (d) দেরাদুন।
(v) আর্দ্র জলবায়ু অঞ্চলে সমপ্রায় সমভূমির টিলাগুলিকে বলে – (b) মোনাডনক।
(vi) ধ্বংসাত্মক পাতসীমান্ত হল। (a) অভিসারী পাতসীমান্ত। –
(vii) সুন্দরবন অঞ্চলে বিপর্যয় হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে যে কারণে তা হল – (d) বন্যা।
(viii) ভারতে প্রাপ্ত কয়লার অধিকাংশ যে শ্রেণির তা হল (c) বিটুমিনাস ।
(ix) ভারতের রিষড়ায় 1854 খ্রিস্টাব্দে সর্বপ্রথম যে শিল্পটি গড়ে ওঠে – (b) পাট শিল্প।
(x) টেরাকোটা শিল্পের জন্য বিখ্যাত (a) বাঁকুড়া।
(xi) অরণ্য যে ধরনের সম্পদ তা হল – (c) পুনর্ভব সম্পদ।
(xii) কাজিরাঙা অভয়ারণ্য পশ্চিমবঙ্গের যে প্রতিবেশী রাজ্যে রয়েছে তা হল – (a) অসম।
(xiii) ধান গবেষণাগার রয়েছে – (a) চুঁচুড়ায়।
(xiv) মানচিত্রের একক 1 সেন্টিমিটার যদি ভূপৃষ্ঠে 1000 সেন্টিমিটার হয়, তবে তার RF হবে (c) 1 : 1000
বিভাগ – খ
2. (A)
(i) অক্ষরেখাগুলির পরিধি সমান, কারণ প্রতিটি অক্ষরেখা দুই মেরুতে মিলিত হয়। অ
(ii) ভঙ্গিল পর্বত গিরিজনি ভূআলোড়নের প্রভাবে সৃষ্টি হয়। শু
(iii) চুনাপাথরযুক্ত অঞ্চলে যান্ত্রিক আবহবিকার প্রক্রিয়া কার্যকর হয়। অ
(iv) সিত্রাং ঝড় একটি অপার্থিব বিপর্যয়। অ
(v) নেভেলি ভারতের বৃহত্তম পিট কয়লাখনি। অ
(vi) পশ্চিমবঙ্গের পূর্ববাহিনী নদীগুলি গ্রীষ্মকালে শুকিয়ে যায়। অ
(vii) পশ্চিমবঙ্গের একটি শিক্ষা সংস্কৃতি নির্ভর শহর হল হাওড়া। অ
(viii) ভূবৈচিত্র্যসূচক মানচিত্রে আন্তর্জাতিক প্রতীক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। অ
B)
(i) পৃথিবীতে 1° অন্তর মোট 360 টি দ্রাঘিমারেখা টানা সম্ভব।
(ii) টেথিস মহীখাত থেকে হিমালয় পর্বত সৃষ্টি হয়েছে।
(iii) রাসায়নিক আবহবিকারের জারণ প্রক্রিয়ায় শিলায় মরচে পড়ে।
(iv) ইউরেনিয়াম পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রধান কাঁচামাল।
(v) ফারাক্কা ব্যারেজ ভাগীরথী নদীর ওপর গড়ে উঠেছে।
(vi) অক্টোবর মাসে পশ্চিমবঙ্গে যে ঘূর্ণাবর্ত বৃষ্টিপাত হয়, তা হল আশ্বিনের ঝড়।
(vii) রানিগঞ্জ খনির কয়লা দুর্গাপুর লৌহ ইস্পাত কেন্দ্রে ব্যবহৃত হয়।
(c)
(i) মূলমধ্যরেখা (০°) থেকে পশ্চিমদিকে সময় কমে।
(ii) পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ সমভূমি হল গঙ্গা ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ সমভূমি ।
(iii) জলাধার থেকে জল ছাড়ার পর সৃষ্ট বন্যা মনুষ্যসৃষ্ট বিপর্যয়।
(iv) ভারতের বৃহত্তম খনিজ তৈলভাণ্ডার হল বোম্বে হাই।
(v) ‘বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্প’ আলিপুরদুয়ার জেলায় অবস্থিত।
(vi) পশ্চিমবঙ্গের একটি ডেয়ারি শিল্পকেন্দ্র হল ডানকুনি।
(vii) পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে উর্বর মাটির নাম পলিমাটি।
(viii) একটি তন্তু ফসলের উদাহরণ পাট।
(D)
(i) পর্বতের পাদদেশীয় কাঁকর মিশ্রিত মাটি নুড়ি, (c) ভাবর
(ii) চা বাগিচা (a) হ্যাপি ভ্যালি
(iii) তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পকেন্দ্র (d) রাজারহাট
(iv) ভারতের গ্লাসগো (b) হাওড়া
বিভাগ গ
3 (i) আন্তর্জাতিক তারিখরেখা (International Dateline) : মধ্যশিক্ষা পর্ষদ প্রদত্ত নমুনা প্রশ্নপত্রের 3. (i)-এর অথবা-র, ‘আন্তর্জাতিক তারিখ রেখার সংজ্ঞা’ অংশটি দেখুন।
(ii) প্রশান্ত মহাসাগরীয় আগ্নেয় মেখলা (Pacific Ring of Fire ) : ‘মেখলা’ কথার অর্থ কোমর বন্ধনী। আগ্নেয় মেখলা কথার অর্থ ‘আগ্নেয়গিরি মালা’। প্রশান্ত মহাসাগরের উপকূল বরাবর প্রচুর আগ্নেয়গিরি মহাসাগরটিকে বলয় আকারে ঘিরে আছে বলে এই অঞ্চলটিকে প্রশান্ত মহাসাগরীয় আগ্নেয় মেখলা বলা হয়।
অবস্থান : আন্টার্কটিকা থেকে শুরু করে ক্রমশ উত্তরে দক্ষিণ আমেরিকার আন্দিজ পর্বতমালা, মধ্য আমেরিকার পর্বতমালা, উত্তর আমেরিকার রকি পর্বতমালা হয়ে আলাস্কা পর্যন্ত প্রশান্ত মহাসাগরের সমগ্র পূর্ব উপকূল হয়ে পশ্চিম উপকূল বরাবর অর্থাৎ শাখালিন, কামচাটকা, জাপান, ফিলিপিনস্, ইন্দোনেশিয়া, পাপুয়া নিউগিনি, অস্ট্রেলিয়া হয়ে নিউজিল্যান্ড পর্যন্ত প্রচুর আগ্নেয়গিরির অবস্থান লক্ষ করা যায়।
(iii) আগ্নেয় পর্বতকে সঞয়জাত পর্বত বলার কারণ : ভূ-গর্ভের অগ্ন্যুৎপাতজাত পদার্থ দ্বারা গঠিত শঙ্কু আকৃতির পর্বতকে আগ্নেয় পর্বত বলে। আগ্নেয় পর্বতকে সঞ্চয়জাত পর্বত ও বলা হয়। এর প্রধান কারণ হল- পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগের উত্তপ্ত ও গলিত ম্যাগমা লাভা রূপে আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ কিংবা ভূত্বকের ফাটল দিয়ে বাইরে বেরিয়ে এসে ভূপৃষ্ঠে সঞ্জিত হয়। ভূপৃষ্ঠের একই স্থানে অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনা বারবার ঘটলে সেই স্থানে লাভা সঞ্চিত হয়ে শঙ্কু আকৃতির আগ্নেয় পর্বত গঠন করে। এই কারণে আগ্নেয় পর্বতকে সঞ্চয়জাত পর্বত বলে।
উদাহরণ : ইতালির ভিসুভিয়াস, জাপানের ফুজিয়ামা প্রভৃতি আগ্নেয় পর্বত এইভাবে লাভা সঞ্চিত হয়ে গড়ে উঠেছে।
(iv) মৃত্তিকা সংরক্ষণ (Soil Conservation) : Baghbazar Multipurpose Girls’ School (Govt Spons)-এর 5. (A) (ii)-এর ‘সংজ্ঞা’ পয়েন্টটি দেখুন।
(v) অপ্রচলিত শক্তির গুরুত্ব : মধ্যশিক্ষা পর্ষদ প্রদত্ত নমুনা প্রশ্নপত্রের 4. (iv)-এর উত্তরটি দেখুন।
(vi) পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুতে মৌসুমি বায়ুর প্রভাব : .AC Institution, Malda-এর 5. (B) (iv)-এর উত্তরটি দেখুন।
(vii) ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের দুটি বৈশিষ্ট্য : Balurghat High School-এর 5. (B) (iv)-এর ম্যানগ্রোভ অঞ্চলের উদ্ভিদ-এর বৈশিষ্ট্য’ পয়েন্টটি দেখুন।
(viii) ভগ্নাংশসূচক স্কেলের সুবিধা : এককমুক্ত হওয়ায় এই স্কেলকে বিশ্বের যে-কোনো দেশের দৈর্ঘ্যের এককে প্রকাশ করা যায়। পৃথিবীতে এই স্কেলের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। এই স্কেল থেকে সহজে বিবৃতিমূলক অথবা রৈখিক স্কেল তৈরি করা যায়। এই স্কেল ব্যবহার করে অঙ্কনজনিত ত্রুটি দূর করা যায়।