বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ | XI Bengali 1st Semester WBCHSE
১. বাংলা ভাষার জননী হল-
(ক) সংস্কৃত
(খ) মাগধী প্রাকৃত
(গ) মাগধী অপভ্রংশ অবহট্ট
(ঘ) সংস্কৃত অপভ্রংশ
২. আনুমানিক যে সময়ে বাংলা ভাষার জন্ম-
(ক) ৮০০ খ্রি.
(খ) ৯০০ খ্রি.
(গ) ১০০০ খ্রি.
(ঘ) ১১০০ খ্রি.
৩. বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নিদর্শন হিসেবে ধরা হয় যে রচনাকে-
(ক) অমর ঘোষ
(খ) বিদগ্ধ মুখমণ্ডল
(গ) সেক শুভোদয়া
(ঘ) চর্যাপদ
৪. চর্যাপদ ছাড়া আর যেসব প্রাচীতম গ্রন্থে বাংলা ভাষার নিদর্শন আছে-
(ক) সর্বানন্দের অমর কোষ
(খ) ধর্মদাসের বিদগ্ধ মুখমণ্ডল
(গ) সেক শুভোদয়া
(ঘ) সবগুলিই
৫. প্রাচীন বাংলার সময়কাল-
(ক) ৮০০-১২০০খ্রি.
(খ) ৯০০-১২০০ খ্রি.
(গ) ১০০০-১২০০ খ্রি.
(ঘ) ১১০০-১২০০ খ্রি.
৬. মধ্যবাংলা যতগুলি পর্যায়ে বিভক্ত-
(ক) ১টি
(খ) ২টি
(গ) ৩টি
(ঘ) ৪টি
৭. আদি মধ্য বাংলার সময়সীমা হল-
(ক) ১২০০-১৩৫০ খ্রি.
(খ) ১২৫০-১৪০০ খ্রি.
(গ) ১২৫০-১৫০০ খ্রি.
(ঘ) ১২০০-১৫০০ খ্রি.
৮. অন্ত্যমধ্য বাংলার সময়সীমা হল-
(ক) ১২৫০-১৫০০ খ্রি.
(খ) ১৩৫০-১৭০০ খ্রি.
(গ) ১৫০০-১৭০০ খ্রি.
(ঘ) ১৫০০-১৭৬০ খ্রি.
৯. আধুনিক বাংলার সময়সীমা হল-
(ক) ১৫০০-১৯০০ খ্রি.
(খ) ১৭০০ খ্রি. থেকে আজ পর্যন্ত
(গ) ১৭৬০ খ্রি. থেকে আজ পর্যন্ত
(ঘ) ১৮৫০ খ্রি. থেকে আজ থেকে পর্যন্ত
১০. ‘অমর কোষ’ গ্রন্থের রচয়িতা হলেন-
(ক) ধর্মদাস
(খ) শ্রীধর দাস
(গ) সর্বানন্দ বন্দ্যোঘটি
(ঘ) লক্ষ্মণ সেন
১১. আদি মধ্য বাংলার নিদর্শন হল-
(ক) চর্যাপদ
(খ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
(গ) শ্রীকৃষ্ণবিজয়
(ঘ) বিদগ্ধ মুখমণ্ডল
১২. অন্ত্য মধ্য বাংলা ও আধুনিক বাংলার মধ্যে সবচেয়ে বড়ো পার্থক্য হল-
(ক) কথ্যরীতিতে
(খ) লেখ্যরীতিতে
(গ) গদ্যরীতিতে
(ঘ) কোনোটিই নয়
১৩. অন্ত্য মধ্যযুগে বাংলা গদ্যের ব্যবহার ছিল-
(ক) কথ্যভাষায়
(খ) চিঠিপত্র
(গ) দলিল দস্তাবেজ
(ঘ) সবগুলিই
১৪. সাহিত্যিক গদ্য যে যুগে প্রতিষ্ঠিত হয়–
(ক) আদি মধ্য বাংলায়
(খ) অন্ত্য মধ্য বাংলায়
(গ) আধুনিক বাংলায়
(ঘ) মুখের ভাষায়
১৫. যে যুগে মুখের ভাষা ও সাহিত্যিক ভাষা আলাদা হয়ে যায়-
(ক) প্রাচীন বাংলা
(খ) আদি মধ্য বাংলা
(গ) অন্ত্য মধ্য বাংলা
(ঘ) আধুনিক বাংলা
১৬. লেখার ভাষার সাহিত্যিক রূপটি যে নামে পরিচিত-
(ক) সাহিত্যিক ভাষা
(খ) মান্যচলিত ভাষা
(গ) সাধু ভাষা
(ঘ) সবগুলিই
১৭. ‘সংস্কৃত ব্যাকরণের একটু ইতস্তত করিয়া তাহাকে বাংলায় ব্যাকরণ নাম দেওয়া হয়’- মন্তব্যটি করেছেন-
(ক) রামমোহন
(খ) ঈশ্বরচন্দ্র
(গ) রবীন্দ্রনাথ
(ঘ) সুকুমার সেন
১৮. সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষার অন্তর্ভুক্ত বৈদিক ভাষা যতগুলি ধারায় বিবর্তিত-
(ক) ১টি
(খ) ২টি
(গ) ৩টি
(ঘ) ৪টি
১৯. আর্য ভাষার প্রাচীন মার্জিত সাহিত্যিক রূপ হল-
(ক) বৈদিক সাহিত্য
(খ) পালি সাহিত্য
(গ) প্রাকৃত সাহিত্য
(ঘ) ধ্রুপদি সাহিত্য
২০. প্রাচীন ভারতীয় অর্বাচীন মার্জিত সাহিত্যিক রূপ হল-
(ক) বৈদিক সাহিত্য
(খ) পালি সাহিত্য
(গ) প্রাকৃত সাহিত্য
(ঘ) ধ্রুপদি সংস্কৃত
২১. বৈদিক ভাষার তিনটি ধারা হল-
(ক) পালি, প্রাকৃত ও অপভ্রংশ
(খ) সংস্কৃত, পালি ও প্রাকৃত
(গ) সংস্কৃত, প্রাকৃত ও অপভ্রংশ
(ঘ) সংস্কৃত, পালি ও অপভ্রংশ
২২. সংস্কৃত, পালি ও প্রাকৃতের মধ্যে যে দুটি হল সাহিত্যিক ভাষা-
(ক) পালি ও প্রাকৃত
(খ) সংস্কৃত ও প্রাকৃত
(গ) সংস্কৃত ও পালি
(ঘ) কোনোটিই নয়
২৩. সংস্কৃত ও পালি ভাষার বিবর্তনের সম্ভাবনা কম, কেননা-
(ক) এগুলি কথ্য ভাষা
(খ) এগুলি সাহিত্যিক ভাষা
(গ) এগুলি মৌখিক ভাষা
(ঘ) এগুলি অবিবর্তিত ভাষা
২৪. সংস্কৃত বাংলা ভাষার “অতি-অতি-অতি/অতি-অতি বৃদ্ধ পিতামহী” মন্তব্যটি করেছেন-
(ক) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(খ) সুকুমার সেন
(গ) সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়
(ঘ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
২৫. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ও সুকুমার সেনের মতে বাংলা ভাষার জননী হল-
(ক) সংস্কৃত
(খ) মাগধী প্রাকৃত
(গ) মাগধী অপভ্রংশ
(ঘ) মাগধী অপভ্রংশ অবহট্ট
২৬. ‘বাংলা ভাষার কুলজী’ প্রবন্ধের রচয়িতা হলেন-
(ক) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(খ) রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী
(গ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
(ঘ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
২৭. সুনীতিকুমারের মতে ভারতে আর্য বসতির আগে যে ভাষার প্রচলন ছিল-
(ক) অস্ট্রিক
(খ) দ্রাবিড়
(গ) ভোট চিনীয়
(ঘ) সবগুলিই
২৮. বাংলা শব্দ ভাণ্ডারের পরিচিত- অন্তর্গত অনার্য শব্দগুলি যে নামে
(ক) দ্রাবিড় শব্দ
(খ) অস্ট্রিক শব্দ
(গ) দেশি শব্দ
(ঘ) বিদেশি শব্দ
২৯. ‘বাংলা ভাষা হল অনার্য ভাষার ছাঁচে ঢালা আর্য ভাষা’- মন্তব্যটি করেছেন-
(ক) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
(খ) রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী
(ঘ) সুকুমার সেন
৩১. প্রাকৃত শব্দটি যে শব্দ থেকে উদ্ভূত-
(ক) প্রকৃত
(ঘ) অপভ্রংশ
(গ) প্রাকৃত
(খ) প্রাকৃত
৩২. প্রকৃতি শব্দের অর্থ হল-
(ক) অরণ্য
(খ) মূল
(গ) মূল অরণ্য
(ঘ) মূল উপাদান
৩৩. বাংলা ভাষার সগোত্র ভাষাগুলি হল-
(ক) মৈথিলি
(খ) ওড়িয়া
(গ) হিন্দি বা অসমিয়া
(ঘ) সবগুলিই
৩৪. বৌদ্ধ বজ্রযানী ও নাথপন্থী সিদ্ধাচার্যদের কড়চা ও ছড়া জাতীয় রচনায় যে ভাষার রূপে পাওয়া যায়-
(ক) হিন্দি
(খ) অসমিয়া
(গ) মৈথিলি
(ঘ) বাংলা
৩৫. চর্যায় করণ কারকে যে বিভক্তির প্রয়োগ লেখা যায়-
(ক) তে
(খ) এ
(ঘ) কে
(গ) রে
৩৬. পশ্চিমবঙ্গের কথ্য ভাষার প্রাধান্য দেখা যায়-
(ক) স্বরভক্তির
(খ) অপিনিহিতির
(গ) স্বর সংগতির
ঘ) ঘোষীভবনের
৩৭. মাগধী অপভ্রংশ অবহট্ট যতগুলি শাখায় বিভক্ত হয়-
(ক) ২টি
(খ) ৩টি
(গ) ৪টি
(ঘ) ৫টি
৩৮. মাগধী অপভ্রংশ অবহঠের যে শাখা থেকে বাংলা ভাষার উদ্ভব-
(ক) পশ্চিমা
(খ) পূর্বী
(গ) প্রতীচী
(ঘ) অবাচী
৩৯. পূর্ববঙ্গের কথ্য ভাষায় প্রাধান্য দেখা যায়-
(ক) স্বরসংগতি
(খ) অভিশ্রুতি
(গ) অপিনিহিতি
(ঘ) সমীভান
৪০. আধুনিক বাংলা ভাষার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল-
(ক) লিখিত ভাষার মধ্যে সাধুভাষার স্পষ্ট পার্থক্য
(খ) যুক্তক্রিয়া পদের ব্যবহার
(গ) নঞর্থক শব্দের ব্যবহারের উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন
(ঘ) সবগুলিই
৪১. ইন্দো ইরানীয় শাখাটি যতগুলি ভাগে বিভক্ত হয়েছে-
(ক) ১টি
(খ) ২টি
(গ) ৩টি
(ঘ) ৪টি
আরও পড়ুন – বিড়াল প্রবন্ধের বিষয়বস্তু ও নামকরণ