পঁচিশে বৈশাখ’ প্রবন্ধের শেষাংশে যে রবীন্দ্রসংগীতটি উদ্ধৃত হয়েছে সেটি ‘বিচিত্র’ পর্যায়ের অন্তর্ভুক্ত কেন? আলোচ্য রবীন্দ্রসংগীতটির মূলভাবটি আলোচনা করো
শ্যামল মাটির ধরাতলে” এবং “এই যে মধুর আনাগোনা”- শব্দবন্ধ দুটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো। অথবা, রবীন্দ্রগানে স্বর্গ-মর্ত্যের সংযোগটি কীরূপ
মৃত্তিকাই স্বর্গের চেয়ে অধিকতর মধুময় হয়ে ওঠে-প্রবন্ধে উল্লিখিত রবীন্দ্রসংগীতটি কোন্টি ও গানটি অবলম্বনে উক্ত বক্তব্যের সারবত্তা উল্লেখ করো
‘লক্ষ করেছেন নিশ্চয়ই’- কারা, কী লক্ষ করবেন? মন্তব্যের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এর কারণ ও পরিণতি কী হয়, তা লেখো
নটরাজের প্রত্যেকটি অঙ্গ-ভঙ্গির মত রবীন্দ্রনাথের গানের প্রত্যেকটি শব্দ-নটরাজ কে? তাঁর অঙ্গভঙ্গির পরিচয় দিয়ে উদ্ধৃতিটির সম্প্রসঙ্গ ব্যাখ্যা দাও
পঁচিশে বৈশাখ’ প্রবন্ধে সৈয়দ মুজতবা আলী রবীন্দ্রসংগীতে শব্দচয়ন ও শব্দ সংস্থাপনকে কীভাবে ব্যাখ্যা করেছেন
রবীন্দ্রনাথের গান কখনই অসম্পূর্ণরূপে আমার সামনে দাঁড়ায়নি”- রবীন্দ্রনাথের গানের ধর্ম কী? রবীন্দ্রনাথের গান বিষয়ে প্রাবন্ধিকের এমন মন্তব্যের যথার্থতা নিরূপণ করো
“বহু লীডার এবং গজল গান শুনে মনে হয়েছে এ গান অপূর্ব”- ‘লীডার’ ও ‘গজল’ কী? ‘লীডার’ ও ‘গজল’ শুনে কেন অপূর্ব মনে হল? রবীন্দ্রগানের সঙ্গে এর তুলনা কতখানি যথাযথ