তখন ধরা পড়ে: রবীন্দ্রনাথের গানের অখন্ড, সম্পূর্ণ রূপ”-কখন ধরা পড়ে? কোন্ প্রসঙ্গে, কেন বক্তা এ কথা বলেছেন
তাই একমাত্র সেগুলোর সঙ্গেই রবীন্দ্রনাথের গানের তুলনা করে ঈষৎ বিশ্লেষণ করা যায়- সেগুলো কী এবং তার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। আলোচ্য বিষয়গুলির সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের গানের তুলনার বিশ্লেষণ কীরূপ হয়
সামান্য যে দু’চারটে ভাষা জানি তার ভিতর আমি চিরজীবন যে রসের সন্ধান করেছি…”-প্রাবন্ধিক কোন্ কোন্ ভাষা জানেন? উদ্ধৃতিতে আলোচ্য রসের বর্ণনা দিয়ে তার রসাস্বাদনের অভিজ্ঞতাটি সংক্ষেপে লেখো
সুহৃদ শান্তিদেব ঘোষ তাঁর ‘রবীন্দ্র-সঙ্গীতে এমন কোন জিনিস বাদন দেননি”-পাঁচশে বৈশাখ’ প্রবন্ধে শান্তিদেব ঘোষের প্রসঙ্গ উত্থাপিত হয়েছে কেন? তিনি তাঁর প্রবন্ধে কোন্ কোন্ বিষয়ে আলোকপাত করেছিলেন
আমার কিন্তু ব্যক্তিগত বিশ্বাস, রবীন্দ্রনাথ এসব উত্তীর্ণ হয়ে অজরামর হয়ে রইবেন তাঁর গানের জন্য”-রবীন্দ্রনাথের গান সম্পর্কে প্রাবন্ধিক সৈয়দ মুজতবা আলীর ব্যক্তিগত যে বিশ্বাস প্রবন্ধে প্রকাশ পেয়েছে, তা আলোচনা করো
“রবীন্দ্রনাথ এসব উত্তীর্ণ হয়ে অজরামর রইবেন তাঁর গানের জন্য”-‘এসব’ বলতে প্রাবন্ধিক এখানে কী বুঝিয়েছেন? কী কারণে রবীন্দ্রনাথ ‘অজরামর’ হয়ে থাকবেন
তার স্নিগ্ধছায়ায় বিশ্বজন একদিন সুখময় নীড় লাভ করবে সে বিষয়েও কোনো সন্দেহ নেই।” তার স্নিগ্ধছায়ায় বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন এবং ‘সুখময় নীড়’ টি কেমন তা বর্ণনা করো। বিশ্বজনের সুখময় নীড় লাভ করার বিষয়ে লেখকের কোনো সন্দেহ নেই কেন