ইতিহাস পাঠ MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 11 প্রথম সেমিস্টার ইতিহাস প্রথম অধ্যায় (Itihas Path MCQ)

ইতিহাস পাঠ MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 11 প্রথম সেমিস্টার ইতিহাস প্রথম অধ্যায় | Eleven 1st Semester History MCQ 1st Chapter Itihas Paath

ইতিহাস পাঠ MCQ প্রশ্ন উত্তর
ইতিহাস পাঠ MCQ প্রশ্ন উত্তর

১। কবে মিশর ও মেসোপটেমিয়াতে লিপির আবির্ভাব ঘটে?
(ক) আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৩২০০ ও ৩৫০০ অব্দে
(খ) আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ ও ৪৭০০ অব্দে
(গ) আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৭০০০ ও ৭২০০ অব্দে
(ঘ) আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১০,০০০ ও ৮০০০ অব্দে।
উত্তরঃ (ক) আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৩২০০ ও ৩৫০০ অব্দে ✓

২। স্যার জেমস প্রিন্সেপ-এর মতে অশোকের লেখতে উৎকীর্ণ ব্রাহ্মী ও খরোষ্ঠী লিপির সময়কাল কত ছিল?
(ক) ২৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
(খ) ২৬০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
(গ) ২৭০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
(ঘ) ২৮০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ।
উত্তরঃ (খ) ২৬০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ ✓

৩। ব্রাহ্মী লিপি খোদিত প্রাচীনতম শিলালেখ বাংলার কোথায় পাওয়া গেছে?
(ক) মালদহ
(খ) অযোধ্যা পাহাড়
(গ) মহাস্থানগড়
(ঘ) মুরশিদাবাদ।
উত্তরঃ (গ) মহাস্থানগড় ✓

৪। ভারতে ব্রাহ্মী ও খরোষ্ঠী লিপি ব্যবহারের সময়কাল হল-
(ক) আনুমানিক ১২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ – ৬৫০ খ্রিস্টাব্দ
(খ) আনুমানিক ৬৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ – ২০০ খ্রিস্টাব্দ
(গ) আনুমানিক ৪০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ – ৪০০ খ্রিস্টাব্দ
(ঘ) আনুমানিক ১২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ – ৬০০ খ্রিস্টাব্দ।
উত্তরঃ (গ) আনুমানিক ৪০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ – ৪০০ খ্রিস্টাব্দ ✓

৫। বোমিলা থাপার ও রামশরণ শর্মার মতে, ভারতে ঐতিহাসিক যুগের সূচনা হয়েছিল-
(ক) খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকে
(খ) খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে
(গ) খ্রিস্টপূর্ব সপ্তম শতকে
(ঘ) খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম শতকে।
উত্তরঃ (খ) খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ✓

৬। ঐতিহাসিক ভিনসেন্ট স্মিথের মতে, উত্তর ভারতে কবে ঐতিহাসিক ধারার সূচনা হয়?
(ক) ৬৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে
(খ) ৬৭০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে
(গ) ৬৯০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে
(ঘ) ৭০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে।
উত্তরঃ (ক) ৬৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ✓

৭। প্রাচীন ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান সমস্যা হল-
(ক) পর্যাপ্ত তথ্যের অভাব
(খ) ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতপার্থক্য
(গ) সুনির্দিষ্ট সময়ানুবর্তিতা ও ধারাবাহিকতার অভাব
(ঘ) পুথির অভাব।
উত্তরঃ (গ) সুনির্দিষ্ট সময়ানুবর্তিতা ও ধারাবাহিকতার অভাব ✓

৮। ইংরেজি ‘Archaeology’ শব্দটির অর্থ হল –
(ক) পুথি
(খ) উৎখনন
(গ) লিপি
(ঘ) প্রত্নতত্ত্ব।
উত্তরঃ (ঘ) প্রত্নতত্ত্ব ✓

৯। খননকার্যের মাধ্যমে মাটির তলা থেকে অতীতের যেসকল জিনিসপত্র আবিষ্কৃত হয়, তাকে বলা হয় –
(ক) ধ্বংসাবশেষ
(খ) প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান
(গ) প্রাচীন লেখ
(ঘ) কোনওটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান ✓

১০। ‘প্রত্ন’ কথার অর্থ হল –
(ক) পুথি
(খ) কালপর্ব
(গ) প্রাচীন
(ঘ) প্রস্তর।
উত্তরঃ (গ) প্রাচীন ✓

১১। ‘তাত্ত্বিক’ কথার অর্থ হল –
(ক) তত্ত্ব
(খ) তথ্য
(গ) ব্যক্তি
(ঘ) জ্ঞানী ব্যক্তি।
উত্তরঃ (ঘ) জ্ঞানী ব্যক্তি ✓

১২। মিশরীয় সভ্যতার কোন্ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন থেকে অতীত সম্পর্কে অনেক তথ্য পাওয়া যায়?
(ক) পিরামিড
(খ) জীবাশ্ম
(গ) শস্যাগার
(ঘ) স্নানাগার।
উত্তরঃ (ক) পিরামিড ✓

১৩। সুমেরীয় সভ্যতার কোন্ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন থেকে অতীত সম্পর্কে প্রচুর তথ্য জানা যায়?
(ক) জীবাশ্ম
(খ) হাতিয়ার
(গ) জিগুরাত
(ঘ) কোনওটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) জিগুরাত ✓

১৪। উন্নত জলনিকাশি ব্যবস্থা, স্নানাগার ও শস্যাগার-এই সকল প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলি কোন্ সভ্যতার সাক্ষ্য বহন করে?
(ক) মেহেরগড় সভ্যতা
(খ) সিন্ধু সভ্যতা
(গ) মিশরীয় সভ্যতা
(ঘ) সুমেরীয় সভ্যতা।
উত্তরঃ (খ) সিন্ধু সভ্যতা ✓

১৫। দুজন বিখ্যাত প্রত্নতত্ত্ববিদ হলেন –
(ক) অরেলস্টাইন, রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
(খ) রণজিৎ গুহ, রজনীপাম দত্ত
(গ) ভিনসেন্ট স্মিথ, হেরোডোটাস
(ঘ) রমেশচন্দ্র মজুমদার, রোমিলা থাপার।
উত্তরঃ (ক) অরেলস্টাইন, রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ✓

১৬। কার উদ্যোগে ভারতীয় প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ (Archaeological Survey of India) প্রতিষ্ঠিত হয়?
(ক) আলেকজান্ডার কানিংহাম
(খ) জন মার্শাল
(গ) উইলিয়ম কামডেন
(ঘ) দয়ারাম সাহানি।
উত্তরঃ (ক) আলেকজান্ডার কানিংহাম ✓

১৭। কোন্ বড়োলাটের আমলে Archaeological Survey of India প্রতিষ্ঠিত হয়?
(ক) লর্ড রিপন
(খ) লর্ড ক্যানিং
(গ) লর্ড মাউন্টব্যাটেন
(ঘ) কেউই নন।
উত্তরঃ (খ) লর্ড ক্যানিং ✓

১৮। কত খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়?
(ক) ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে
(খ) ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে
(গ) ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তরঃ (গ) ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে ✓

১৯। ১৯০২ খ্রিস্টাব্দে, কে ভারতীয় প্রত্নতত্ত্ব বিভাগকে পুনর্গঠিত করেন?
(ক) লর্ড কার্জন
(খ) লর্ড রিপন
(গ) লর্ড ক্যানিং
(ঘ) লর্ড মাউন্টব্যাটেন।
উত্তরঃ (ক) লর্ড কার্জন ✓

২০। বর্তমানে ভারতীয় প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের মহানির্দেশক হলেন –
(ক) উষা শর্মা
(খ) যদুবীর সিংহ রাওয়াত
(গ) দয়ারাম সাহানি
(ঘ) মার্টিমার হুইলার।
উত্তরঃ (খ) যদুবীর সিংহ রাওয়াত ✓

২১। কত খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় ‘প্রত্নকীর্তি সংরক্ষণ আইন’ পাস হয়?
(ক) ১৯০২ খ্রিস্টাব্দে
(খ) ১৯০৪ খ্রিস্টাব্দে
(গ) ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তরঃ (খ) ১৯০৪ খ্রিস্টাব্দে ✓

২২। যেসকল বিজ্ঞানী মানুষের করোটি, কঙ্কাল প্রভৃতি নিয়ে গবেষণা করে নতুন তথ্যের সন্ধান দেন, তাদের বলে –
(ক) নৃতত্ত্ববিদ
(খ) প্রত্নতত্ত্ববিদ
(গ) ভূতত্ত্ববিদ
(ঘ) ভাষাতত্ত্ববিদ।
উত্তরঃ (ক) নৃতত্ত্ববিদ ✓

২৩। সমীক্ষা, উৎখনন এবং বিশ্লেষণ -এই বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিগুলি কীসের সঙ্গে সম্পর্কিত?
(ক) ভাষা
(খ) সাহিত্য
(গ) প্রত্নতত্ত্ব
(ঘ) জাদুঘর।
উত্তরঃ (গ) প্রত্নতত্ত্ব ✓

২৪। ১৫৮৬ খ্রিস্টাব্দে ল্যাটিন ভাষায় ব্রিটানিয়া (Britannia) তালিকা রচনা করেন –
(ক) টমাস কার্লাইল
(খ) ড্যানিয়েল উইলসন
(গ) টিমোথি টেলর
(ঘ) উইলিয়ম কামডেন।
উত্তরঃ (ঘ) উইলিয়ম কামডেন ✓

২৫। জীবাশ্মের অর্থ হল –
(ক) প্রস্তরীভূত অবস্থা
(খ) প্রস্তরখণ্ড
(গ) প্রস্তর যুগ
(ঘ) প্রস্তর যুগ থেকে প্রাপ্ত তথ্য।
উত্তরঃ (ক) প্রস্তরীভূত অবস্থা ✓

২৬। জীবাশ্ম থেকে কালনির্ণয়ের জন্য কোন্ পদ্ধতিটি অনুসৃত হয়?
(ক) থার্মোলুমিনিসেন্স
(খ) ডেনড্রোক্রোনোলজি
(গ) কার্বন-১৪
(ঘ) কোনওটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) কার্বন-১৪ ✓

২৭। ডেনড্রোক্রোনোলজি (প্রস্তরীভূত বিদ্যা) পদ্ধতির আবিষ্কারক হলেন –
(ক) মার্ক ব্লখ
(খ) লর্ড অ্যাকটন
(গ) অ্যান্ড্রু ইলিকট ডগলাস
(ঘ) স্টুয়ার্ট পিগট।
উত্তরঃ (গ) অ্যান্ড্রু ইলিকট ডগলাস ✓

২৮। উদ্ভিদের পরাগরেণু বিশ্লেষণ পদ্ধতি আবিষ্কার করেন –
(ক) প্রত্নবিজ্ঞানী লেনার্ট
(খ) প্রত্নবিজ্ঞানী মেডো
(গ) প্রত্নবিজ্ঞানী ডগলাস
(ঘ) প্রত্নবিজ্ঞানী ফ্রাঙ্ক।
উত্তরঃ (ক) প্রত্নবিজ্ঞানী লেনার্ট ✓

২৯। প্রাচীন মানবদেহের নিদর্শন কোথায় পাওয়া গিয়েছিল?
(ক) পূর্ব আফ্রিকার ওন্ডুভাই গর্জ-এ
(খ) স্পেনের আলতামিরা-য়
(গ) ফ্রান্সে
(ঘ) ইউরোপে।
উত্তরঃ (ক) পূর্ব আফ্রিকার ওন্ডুভাই গর্জ-এ ✓

৩০। হোমো স্যাপিয়েন্স কথার অর্থ হল –
(ক) বুদ্ধিমান মানুষ
(খ) দন্ডায়মান মানুষ
(গ) চালাক মানুষ
(ঘ) লম্বা মানুষ।
উত্তরঃ (ক) বুদ্ধিমান মানুষ ✓

৩১। আর্কিওপটেরিক্স জীবাশ্মটি হল –
(ক) স্তন্যপায়ীর বৈশিষ্ট্য সমন্বিত
(খ) স্তন্যপায়ী ও সরীসৃপের বৈশিষ্ট্য সমন্বিত
(গ) পাখির বৈশিষ্ট্য সমন্বিত
(ঘ) সরীসৃপ ও পাখির বৈশিষ্ট্য সমন্বিত।
উত্তরঃ (ঘ) সরীসৃপ ও পাখির বৈশিষ্ট্য সমন্বিত ✓

৩২। অস্ট্রালোপিথেকাস ও জিনজানথ্রোপাস-এর জীবাশ্ম পাওয়া যায়
(ক) আফ্রিকায়
(খ) আমেরিকায়
(গ) অস্ট্রেলিয়ায়
(ঘ) ইউরোপে।
উত্তরঃ (ক) আফ্রিকায় ✓

৩৩। ‘ক্রো-ম্যাগনন মানব’ (Cro-Magnon)-এর জীবাশ্ম প্রথম পাওয়া গেছে-
(ক) ভারতে
(খ) চিনে
(গ) ফ্রান্সে
(ঘ) রাশিয়ায়।
উত্তরঃ (গ) ফ্রান্সে ✓

৩৪। ‘নিয়ানডারথাল ম্যান’-এর জীবাশ্ম কোথায় পাওয়া গেছে?
(ক) জার্মানিতে
(খ) ফ্রান্সে
(গ) রাশিয়ায়
(ঘ) ইংল্যান্ডে।
উত্তরঃ (ক) জার্মানিতে ✓

৩৫। আফ্রিকায় প্রাপ্ত সবচেয়ে প্রাচীন জীবাশ্মটির বয়স –
(ক) দুই হাজার মিলিয়ন বছর
(খ) তিন হাজার মিলিয়ন বছর
(গ) তিন হাজার পাঁচশত মিলিয়ন বছর
(ঘ) পাঁচ হাজার মিলিয়ন বছর।
উত্তরঃ (গ) তিন হাজার পাঁচশত মিলিয়ন বছর ✓

৩৬। প্রাচীন প্রস্তর যুগে পাথরের হাতিয়ারগুলি ছিল –
(ক) মসৃণ ও ধারালো
(খ) ভোঁতা ও অমসৃণ
(গ) ছোটো ও অমসৃণ
(ঘ) বৃহৎ ও মসৃণ।
উত্তরঃ (খ) ভোঁতা ও অমসৃণ ✓

৩৭। মধ্য প্রস্তর যুগের হাতিয়ারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল –
(ক) ভোঁতা
(খ) ক্ষুদ্রত্ব
(গ) অমসৃণ
(ঘ) বিরাট আকার।
উত্তরঃ (খ) ক্ষুদ্রত্ব ✓

৩৮। নব্য প্রস্তর যুগের হাতিয়ারগুলি ছিল –
(ক) মসৃণ
(খ) অমসৃণ
(গ) মসৃণ ও ধারালো
(ঘ) অমসৃণ ও ভোঁতা।
উত্তরঃ (গ) মসৃণ ও ধারালো ✓

৩৯। আলতামিরা গুহায় পাওয়া প্রাণীর চিত্রটি হল –
(ক) লাল-কালো রঙের বাইসন
(খ) সাদা হাতি
(গ) কালো বিড়াল
(ঘ) সাদা গোরু।
উত্তরঃ (ক) লাল-কালো রঙের বাইসন ✓

৪০। ভারতে প্রস্তর যুগের গুহাচিত্রের সন্ধান মিলেছে –
(ক) মধ্যপ্রদেশে
(খ) বিহারে
(গ) কাশ্মীরে
(ঘ) সবকটিই সঠিক।
উত্তরঃ (ঘ) সবকটিই সঠিক ✓

৪১। ভীমবেটকা গুহা অবস্থিত ভারতের –
(ক) বিহারে
(খ) মধ্যপ্রদেশে
(গ) রাজস্থানে
(ঘ) ওড়িশায়।
উত্তরঃ (খ) মধ্যপ্রদেশে ✓

৪২। অধিকাংশ গুহাচিত্রগুলির সন্ধান মিলেছে –
(ক) উত্তর-পশ্চিম ইউরোপ ও আমেরিকায়
(খ) চিন ও জাপানে
(গ) জাপান ও অস্ট্রেলিয়ায়
(ঘ) পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম ইউরোপ এবং আফ্রিকায়।
উত্তরঃ (ঘ) পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম ইউরোপ এবং আফ্রিকায় ✓

৪৩। গুহাচিত্রগুলি আঁকা হত মূলত –
(ক) কাঠ কয়লা, হাড় ও পাথর দিয়ে
(খ) রঙ দিয়ে
(গ) মাটি দিয়ে
(ঘ) রঙ, তুলি ও ব্রাশ দিয়ে।
উত্তরঃ (ক) কাঠ কয়লা, হাড় ও পাথর দিয়ে ✓

৪৪। গুহাচিত্র অঙ্কনের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল –
(ক) জীবনকাহিনি লিপিবদ্ধ করা
(খ) ধর্মীয় বা জাদুবিশ্বাস
(গ) তথ্য মনে রাখা
(ঘ) পূজাপার্বণ।
উত্তরঃ (খ) ধর্মীয় বা জাদুবিশ্বাস ✓

৪৫। প্রাচীন যুগের গুহাচিত্রের নিদর্শন মিলেছে –
(ক) বিহারের চিরন্দে
(খ) কাশ্মীরের বুরজাহোমে
(গ) বিহারের নওয়াদা-য়
(ঘ) মহারাষ্ট্রের ইনামগাঁওতে।
উত্তরঃ (গ) বিহারের নওয়াদা-য় ✓

৪৬। সভ্যতার অগ্রগতির একটি বড়ো ধাপ হল –
(ক) আগুনের আবিষ্কার
(খ) মৃৎপাত্র তৈরি
(গ) বসতি নির্মাণ
(ঘ) চাকার আবিষ্কার।
উত্তরঃ (ঘ) চাকার আবিষ্কার ✓

৪৭। পিরামিড হল –
(ক) প্রাচীন রোমের রাজাদের সমাধি
(খ) প্রাচীন গ্রিসের রাজাদের সমাধি
(গ) প্রাচীন মিশরের রাজাদের সমাধি
(ঘ) প্রাচীন আফ্রিকার রাজাদের সমাধি।
উত্তরঃ (গ) প্রাচীন মিশরের রাজাদের সমাধি ✓

৪৮। বৃহৎ পিরামিড হল
(ক) খুফুর পিরামিড
(খ) চিয়াং শেকের পিরামিড
(গ) তুতেনখামেনের পিরামিড
(ঘ) ক্লিওপেট্রার পিরামিড।
উত্তরঃ (ক) খুফুর পিরামিড ✓

৪৯। যে ফ্যারাও-এর সমাধির উপর মিশরের প্রথম পিরামিড নির্মিত হয়েছিল –
(ক) ফ্যারাও আমেনহোটেপ
(খ) ফ্যারাও খুফু
(গ) ফ্যারাও তুতেনখামেন
(ঘ) ফ্যারাও জোস।
উত্তরঃ (ঘ) ফ্যারাও জোস ✓

৫০। কোথায় পৃথিবীর প্রথম সৌরপঞ্জিকা আবিষ্কৃত হয়েছিল?
(ক) গ্রিসে
(খ) মেহেরগড়ে
(গ) রোমে
(ঘ) মিশরে।
উত্তরঃ (ঘ) মিশরে ✓

৫১। মিশরের রাজাদের বলা হত –
(ক) ফ্যারাও
(খ) হামুরাবি
(গ) ফাদার
(ঘ) মমি।
উত্তরঃ (ক) ফ্যারাও ✓

৫২। মিশরের ফ্যারাও পরিবারের সদস্যদের সমাধিস্থল গড়ে উঠেছিল যে নগরীতে
(ক) থিবস
(খ) আলেকজান্দ্রিয়া
(গ) কায়রো
(ঘ) গিজা।
উত্তরঃ (ক) থিবস ✓

৫৩। আজ পর্যন্ত ভ্যালি অফ কিংসে কতগুলি সমাধি আবিষ্কৃত হয়েছে?
(ক) ১০০টি
(খ) ৭৫টি
(গ) ৬২টি
(ঘ) ৫৫টি।
উত্তরঃ (গ) ৬২টি ✓

৫৪। মৃতদেহকে মমি হিসেবে সংরক্ষণ করত
(ক) মিশরীয়রা
(খ) সুমেরীয়রা
(গ) গ্রিকরা
(ঘ) ভারতীয়রা।
উত্তরঃ (ক) মিশরীয়রা ✓

৫৫। নীলনদের প্লাবন, পূর্ণিমা, অমাবস্যা ইত্যাদির সাহায্যে কালক্রম নির্ণয় করত কারা?
(ক) মিশরের অধিবাসীরা
(খ) ভারতের অধিবাসীরা
(গ) গ্রিসের অধিবাসীরা
(ঘ) রোমের অধিবাসীরা।
উত্তরঃ (ক) মিশরের অধিবাসীরা ✓

৫৬। কোন্ দেশ চান্দ্রবৎসর রীতি চালু করে?
(ক) গ্রিস
(খ) ভারত
(গ) মিশর
(ঘ) রোম।
উত্তরঃ (গ) মিশর ✓

৫৭। সৌরবৎসর রীতি চালু করে কোন দেশ?
(ক) ভারত
(খ) মিশর
(গ) সুমের
(ঘ) পারস্য।
উত্তরঃ (খ) মিশর ✓

৫৮। চান্দ্রবৎসর থেকে সৌরবৎসর মোট কত সময় বেশি?
(ক) ২০ দিন
(খ) ১০ দিন
(গ) ১৩ দিন
(ঘ) ১১ দিন।
উত্তরঃ (ঘ) ১১ দিন ✓

৫৯। বর্তমানে বিশ্বের সর্বত্র কোন্ কালক্রম ব্যবহার করা হয়?
(ক) শকাব্দ
(খ) খ্রিস্টাব্দ
(গ) হিজরি
(ঘ) বঙ্গাব্দ।
উত্তরঃ (খ) খ্রিস্টাব্দ ✓

৬০। প্রাচীন সুমেরের বিশাল মন্দিরগুলিকে বলা হত –
(ক) মমি
(খ) পিরামিড
(গ) জিগুরাত
(ঘ) কোনওটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) জিগুরাত ✓

৬১। ব্যাবিলনের উত্তরদিকের উঁচু ভূমিভাগের নাম হল –
(ক) হিট্টাইট
(খ) সুমের
(গ) মিটান্নি
(ঘ) আক্কাদ।
উত্তরঃ (ঘ) আক্কাদ ✓

৬২। ব্যাবিলনের দক্ষিণদিকের নীচু ভূমিভাগের নাম হল –
(ক) সুমের
(খ) আক্কাদ
(গ) মিটান্নি
(ঘ) মসুল।
উত্তরঃ (ক) সুমের ✓

৬৩। চাঁদের আবর্তনের ভিত্তিতে চান্দ্রমাসের প্রচলন করে কোন্ সভ্যতার মানুষ?
(ক) সিন্ধু সভ্যতা
(খ) অ্যাসিরীয় সভ্যতা
(গ) মিশরীয় সভ্যতা
(ঘ) সুমেরীয় সভ্যতা।
উত্তরঃ (ঘ) সুমেরীয় সভ্যতা ✓

৬৪। কঠিন বস্তুর উপর উৎকীর্ণ করা বক্তব্যকে বলা হয় –
(ক) লিপি
(খ) লেখ
(গ) পুথি
(ঘ) হরফ।
উত্তরঃ (খ) লেখ ✓

৬৫। এপিগ্রাফি বলা হয় –
(ক) লিপি উৎকীর্ণ বিদ্যাকে
(খ) লেখ উৎকীর্ণ বিদ্যাকে
(গ) ভাষা সংক্রান্ত বিদ্যাকে
(ঘ) মুদ্রা সংক্রান্ত বিদ্যাকে।
উত্তরঃ (ক) লিপি উৎকীর্ণ বিদ্যাকে ✓

৬৬। পাঠোদ্ধার না হওয়া ভারতের প্রাচীনতম লেখ-র নজির পাওয়া যায় –
(ক) হরপ্পার সিলমোহরে
(খ) মেহেরগড়ের সিলমোহরে
(গ) বৈদিক সিলমোহরে
(ঘ) অশোকের সিলমোহরে।
উত্তরঃ (ক) হরপ্পার সিলমোহরে ✓

৬৭। প্রাচীন ভারতের ইতিহাস রচনায় শিলালেখকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছেন–
(ক) দীনেশচন্দ্র সরকার
(খ) ব্রতীন্দ্রনাথ মুখার্জী
(গ) রমেশচন্দ্র মজুমদার
(ঘ) ভিনসেন্ট স্মিথ।
উত্তরঃ (ঘ) ভিনসেন্ট স্মিথ ✓

৬৮। ভারতের ইতিহাসে লেখমালার (Inscriptions) বহুল ব্যবহার দেখা যায়-
(ক) চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের আমলে
(খ) অশোকের আমলে
(গ) সমুদ্রগুপ্তের আমলে
(ঘ) শশাঙ্কের আমলে।
উত্তরঃ (খ) অশোকের আমলে ✓

৬৯। কোন্ লেখতে মৌর্য সম্রাট অশোককে ‘দেবানাং পিয় অশোক’ বলা হয়েছিল –
(ক) মাস্কি লেখতে
(খ) রুম্মিনদেই লেখতে
(গ) দিল্লি-টোপরা লেখতে
(ঘ) এলাহাবাদ লেখতে।
উত্তরঃ (ক) মাস্কি লেখতে ✓

৭০। মৌর্য সম্রাট অশোকের বেশিরভাগ শিলালেখ লেখা হয়েছিল
(ক) প্রাকৃত ভাষায় ও ব্রাহ্মী লিপিতে
(খ) আরামাইক ভাষায় ও খরোষ্ঠী লিপিতে
(গ) পালি ভাষায় ও খরোষ্ঠী লিপিতে
(ঘ) সংস্কৃত ভাষায় ও ব্রাহ্মী লিপিতে।
উত্তরঃ (ক) প্রাকৃত ভাষায় ও ব্রাহ্মী লিপিতে ✓

৭১। কলিঙ্গ যুদ্ধের বর্ণনা পাওয়া যায় –
(ক) এলাহাবাদ লেখতে
(খ) দিল্লি-টোপরা লেখতে
(গ) কলিঙ্গ লেখতে
(ঘ) গঞ্জাম লেখতে।
উত্তরঃ (গ) কলিঙ্গ লেখতে ✓

৭২। মৌর্য সম্রাট অশোকের লেখগুলির পাঠোদ্ধার হয়েছিল –
(ক) ১৮৩৬ খ্রিস্টাব্দে
(খ) ১৮৩৫ খ্রিস্টাব্দে
(গ) ১৮৩৭ খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) ১৮৩০ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তরঃ (গ) ১৮৩৭ খ্রিস্টাব্দে ✓

৭৩। মৌর্য সম্রাট অশোকের লেখগুলির পাঠোদ্ধার করেন –
(ক) জেমস প্রিন্সেপ
(খ) ভিনসেন্ট স্মিথ
(গ) আলেকজান্ডার কানিংহাম
(ঘ) রবার্ট ব্রুস ফুট।
উত্তরঃ (ক) জেমস প্রিন্সেপ ✓

৭৪। অশোকের অনুশাসনগুলিকে মূলত কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
(ক) ৪ টি
(খ) ৬ টি
(গ) ৮ টি
(ঘ) ২ টি।
উত্তরঃ (ঘ) ২ টি ✓

৭৫। ধম্ম কথাটি প্রথম কোন্ লেখতে উৎকীর্ণ হয়েছে?
(ক) ধৌলি লেখতে
(খ) গিরনার লেখতে
(গ) মাস্কি লেখতে
(ঘ) সোপারা লেখতে।
উত্তরঃ (গ) মাস্কি লেখতে ✓

৭৬। খ্রিস্টপূর্ব ২০০-৩০০ অব্দে তক্ষশিলা, সাঁচি, ভারহৃত, নাসিক অঞ্চলে যে ব্যক্তিগত লেখগুলি পাওয়া গেছে, সেগুলি কোন্ ভাষায় লিখিত?
(ক) পালি
(খ) প্রাকৃত
(গ) সংস্কৃত
(ঘ) কোনওটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) প্রাকৃত ✓

৭৭। পেশোয়ার সম্পূট লেখ থেকে কোন্ শাসকের কথা জানা যায়?
(ক) অশোক
(খ) কনিষ্ক
(গ) দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত
(ঘ) সমুদ্রগুপ্ত।
উত্তরঃ (খ) কনিষ্ক ✓

৭৮। প্রশস্তি এবং দানপত্র কোন্ লেখ-র গুরুত্বপূর্ণ অংশ?
(ক) সরকারি
(খ) বেসরকারি
(গ) আধা সরকারি
(ঘ) বৈদেশিক।
উত্তরঃ (ক) সরকারি ✓

৭৯। প্রাচীন কালে রাজা-মহারাজাদের সাফল্যের নিদর্শনস্বরূপ তাদের সভাকবিরা যেসব লেখমালা রচনা করতেন, সেগুলিকে বলা হত-
(ক) দানপত্র
(খ) নির্দেশমূলক লেখমালা
(গ) প্রশস্তিমূলক লেখমালা
(ঘ) অনুশাসনমূলক লেখমালা।
উত্তরঃ (গ) প্রশস্তিমূলক লেখমালা ✓

৮০। সংস্কৃত ভাষায় রচিত রাজকীয় প্রশস্তির প্রাচীনতম নিদর্শন হল –
(ক) বিজয়সেনের দেওপাড়া প্রশস্তি
(খ) সাতকর্ণীর নাসিক প্রশস্তি
(গ) প্রথম রুদ্রদামনের জুনাগড় প্রশস্তি
(ঘ) সমুদ্রগুপ্তের এলাহাবাদ প্রশস্তি।
উত্তরঃ (গ) প্রথম রুদ্রদামনের জুনাগড় প্রশস্তি ✓

৮১। সমুদ্রগুপ্তের রাজত্বকাল এবং রাজ্যজয় সম্পর্কিত নানান তথ্য পাওয়া যায়-
(ক) এলাহাবাদ প্রশস্তি ও এরান লেখ থেকে
(খ) খলিমপুর তাম্রশাসন থেকে
(গ) আইহোল প্রশস্তি থেকে
(ঘ) দেওপাড়া প্রশস্তি থেকে।
উত্তরঃ (ক) এলাহাবাদ প্রশস্তি ও এরান লেখ থেকে ✓

৮২। নিম্নলিখিত কোন্ লেখ থেকে বুধগুপ্ত ও তোরমানের রাজত্বকাল সম্পর্কে জানা যায়?
(ক) এলাহাবাদ লেখ
(খ) এরান লেখ
(গ) আইহোল লেখ
(ঘ) দেওপাড়া লেখ
উত্তরঃ (খ) এরান লেখ ✓

৮৩। রবিকীর্তি রচনা করেন-
(ক) আইহোল প্রশস্তি
(খ) দেওপাড়া প্রশস্তি
(গ) জুনাগড় প্রশস্তি
(ঘ) নাসিক প্রশস্তি
উত্তরঃ (ক) আইহোল প্রশস্তি ✓

৮৪। ‘গোয়ালিয়র প্রশস্তি’ কোন্ রাজার আমলে রচিত হয়েছিল?
(ক) পাল রাজা দ্বিতীয় মহীপাল
(খ) সেন রাজা বিজয়সেন
(গ) প্রতিহাররাজ ভোজ
(ঘ) পুষ্যভূতিরাজা হর্ষবর্ধন
উত্তরঃ (গ) প্রতিহাররাজ ভোজ ✓

৮৫। লক্ষণসেনের ‘দেওপাড়া প্রশস্তি’-কে রচনা করেন?
(ক) রবিকীর্তি
(খ) উমাপতি ধর
(গ) গৌতমী বলশ্রী
(ঘ) হরিষেণ
উত্তরঃ (খ) উমাপতি ধর ✓

৮৬। খ্রিস্টীয় চতুর্থ-পঞ্চম শতক থেকে রাজকীয় আদেশনামা প্রধানত কীসের উপর জারি করা হত?
(ক) স্বর্ণপট্টের উপর
(খ) পাথরের উপর
(গ) তাম্রপট্টের উপর
(ঘ) কাগজের উপর
উত্তরঃ (গ) তাম্রপট্টের উপর ✓

৮৭। তাম্রফলকের উপর উৎকীর্ণ রাজকীয় লেখগুলি ছিল প্রধানত
(ক) নির্দেশমূলক দলিল
(খ) জমি সংক্রান্ত দলিল
(গ) অনুদানমূলক দলিল
(ঘ) ভূসম্পদ হস্তান্তরের দলিল
উত্তরঃ (ঘ) ভূসম্পদ হস্তান্তরের দলিল ✓

৮৮। ভূ-দান সম্পর্কিত রাজকীয় তাম্রলেখগুলিকে ‘সামন্ততন্ত্রের সূচক’ বলে মনে করেন –
(ক) রমেশচন্দ্র মজুমদার ও যদুনাথ সরকার
(খ) রোমিলা থাপার ও যদুনাথ সরকার
(গ) হরবশ মুখিয়া ও দীনেশচন্দ্র সরকার
(ঘ) রামশরণ শর্মা ও ডি এন ঝা
উত্তরঃ (ঘ) রামশরণ শর্মা ও ডি এন ঝা ✓

৮৯। ‘খলিমপুর তাম্রশাসন’ কোন্ শাসকের?
(ক) দেবপাল
(খ) ধর্মপাল
(গ) মহীপাল
(ঘ) গোপাল
উত্তরঃ (খ) ধর্মপাল ✓

৯০। গৌড়রাজ শশাঙ্কের তাম্রশাসনটির নাম –
(ক) পটাশপুর তাম্রশাসন
(খ) খলিমপুর তাম্রশাসন
(গ) এগরা তাম্রশাসন
(ঘ) দামোদরপুর তাম্রশাসন
উত্তরঃ (গ) এগরা তাম্রশাসন ✓

৯১। গঞ্জাম লেখ থেকে কোন্ শাসকের কথা জানা যায়?
(ক) শশাঙ্ক
(খ) অশোক
(গ) ধর্মপাল
(ঘ) খারবেল
উত্তরঃ (ক) শশাঙ্ক ✓

৯২। কলিঙ্গরাজ খারবেলের রাজত্বকাল সম্পর্কে জানা যায় –
(ক) হাতিগুম্ফা লেখ থেকে
(খ) ভিতারি লেখ থেকে
(গ) মান্দাশোর লেখ থেকে
(ঘ) এরান লেখ থেকে
উত্তরঃ (ক) হাতিগুম্ফা লেখ থেকে ✓

৯৩। যশোধর্মণের কথা জানা যায় কোন্ লেখ থেকে?
(ক) জুনাগড় লেখ
(খ) মান্দাশোর লেখ
(গ) এলাহাবাদ লেখ
(ঘ) আইহোল লেখ
উত্তরঃ (খ) মান্দাশোর লেখ ✓

৯৪। তাঞ্জোর লেখ ও তিরুমালাই লেখ থেকে কোন্ চোল রাজার কীর্তি কাহিনি সম্পর্কে জানতে পারা যায়?
(ক) প্রথম নরসিংহবর্মন
(খ) স্কন্দগুপ্ত
(গ) দ্বিতীয় পুলকেশী
(ঘ) প্রথম রাজেন্দ্র চোল
উত্তরঃ (ঘ) প্রথম রাজেন্দ্র চোল ✓

৯৫। স্কন্দগুপ্তের হুন বিজয়ের বর্ণনা পাওয়া যায়
(ক) ভিতারি স্তম্ভলেখ থেকে
(খ) এরান লেখ থেকে
(গ) তিরুমালাই লেখ থেকে
(ঘ) ব্রহ্মগিরি লেখ থেকে
উত্তরঃ (ক) ভিতারি স্তম্ভলেখ থেকে ✓

৯৬। মধুবন ও বাঁশখেরা তাম্রপট্ট থেকে কোন্ শাসকের কথা জানা যায়?
(ক) শশাঙ্কের কথা
(খ) অশোকের কথা
(গ) হর্ষবর্ধনের কথা
(ঘ) দ্বিতীয় পুলকেশীর কথা
উত্তরঃ (গ) হর্ষবর্ধনের কথা ✓

৯৭। মৌখরি বংশীয় রাজা ঈশানবর্মনের কথা জানা যায় কোন্ লেখ থেকে?
(ক) গরুড়ধ্বজ শিলালেখ
(খ) বাঁশখেরা শিলালেখ
(গ) গঞ্জাম শিলালেখ
(ঘ) হরহ শিলালেখ
উত্তরঃ (ঘ) হরহ শিলালেখ ✓

৯৮। পারস্য সম্রাট দরায়ুস-এর লেখটির নাম হল –
(ক) বোঘাজকোই
(খ) নক্স-ই-রুস্তম
(গ) বেহিস্তান
(ঘ) কুরুশপাল
উত্তরঃ (খ) নক্স-ই-রুস্তম ✓

৯৯। ‘হিন্দুস্তান’ কথাটির উল্লেখ পাওয়া যায় –
(ক) পার্সেপোলিস-এ
(খ) বোঘাজকোই-তে
(গ) নক্স-ই-রুস্তম-এ
(ঘ) বেহিস্তান-এ
উত্তরঃ (ঘ) বেহিস্তান-এ ✓

১০০। গান্ধার অঞ্চলের পারস্য সাম্রাজ্যে অন্তর্ভুক্তির কথা জানা যায় কোন্ লেখ থেকে?
(ক) বেহিস্তান
(খ) বোঘাজকোই
(গ) নক্স-ই-রুস্তম
(ঘ) পার্সেপোলিস
উত্তরঃ (ক) বেহিস্তান ✓

১০১। এশিয়া মাইনরে প্রাপ্ত বোঘাজকোই লেখ থেকে জানা যায় –
(ক) গ্রিকদূত হেলিওডোরাস সম্পর্কে
(খ) আর্যদের ভারতে আগমন সম্পর্কে
(গ) ভারতের সাথে গ্রিসের বাণিজ্য সম্পর্কে
(ঘ) ভারত-রোম বাণিজ্য সম্পর্কে
উত্তরঃ (খ) আর্যদের ভারতে আগমন সম্পর্কে ✓

১০২। বিশ্বের প্রাচীন শিলালেখ পাওয়া যায় –
(ক) এশিয়া মাইনরে
(খ) সিধু অঞ্চলে
(গ) ইরানের বেহিস্তানে
(ঘ) ফ্রান্সের অ্যাবেভিলে
উত্তরঃ (গ) ইরানের বেহিস্তানে ✓

১০৩। ভারত সম্পর্কিত সম্ভবত প্রাচীনতম বৈদেশিক লেখটি হল –
(ক) বেহিস্তান লেখ
(খ) নক্স-ই-রুস্তম লেখ
(গ) পার্সেপোলিস লেখ
(ঘ) বোঘাজকোই লেখ
উত্তরঃ (ঘ) বোঘাজকোই লেখ ✓

১০৪। বোঘাজকোই লেখ আবিষ্কার করেন –
(ক) জন মার্শাল
(খ) অরেলস্টাইন
(গ) রবার্ট ব্রুস ফুট
(ঘ) ড্যানিয়েল উইলসন
উত্তরঃ (খ) অরেলস্টাইন ✓

১০৫। ১৭৯৯ খ্রিস্টাব্দে রোজেটা প্রস্তর আবিষ্কার করেন –
(ক) প্যারি ফ্রাঁসোয়া বুচার্ড
(খ) রবার্ট ব্রুস ফুট
(গ) জন মার্শাল
(ঘ) আলেকজান্ডার কানিংহাম
উত্তরঃ (ক) প্যারি ফ্রাঁসোয়া বুচার্ড ✓

১০৬। “নির্দিষ্ট ওজনবিশিষ্ট ও ধাতব বিশুদ্ধিযুক্ত একটি ধাতব খন্ড যখন বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে স্বীকৃত হয়, তখন তা মুদ্রা বলে পরিগণিত হয়” -একথা লিখেছেন
(ক) রণবীর চক্রবর্তী
(খ) ভিনসেন্ট স্মিথ
(গ) যদুনাথ সরকার
(ঘ) রমেশচন্দ্র মজুমদার
উত্তরঃ (ক) রণবীর চক্রবর্তী ✓

১০৭। মুদ্রার পঠনপাঠন সংক্রান্ত বিদ্যাকে বলা হয় –
(ক) এপিগ্রাফি
(খ) প্যালিওগ্রাফি
(গ) নিউমিসমেটিকস্
(ঘ) হিস্টোরিওগ্রাফি
উত্তরঃ (গ) নিউমিসমেটিকস্ ✓

১০৮। ভারতে মুদ্রার প্রচলন ঘটেছিল, আনুমানিক –
(ক) সপ্তম-ষষ্ঠ শতকে
(খ) ষষ্ঠ-পঞ্চম শতকে
(গ) পঞ্চম-চতুর্থ শতকে
(ঘ) চতুর্থ-তৃতীয় শতকে
উত্তরঃ (খ) ষষ্ঠ-পঞ্চম শতকে ✓

১০৯। প্রাচীন ভারতে মুদ্রার উল্লেখ রয়েছে –
(ক) পাণিনির অষ্টাধ্যায়ীতে
(খ) ঋগবেদে
(গ) পুরাণে
(ঘ) অশোকের শিলালেখতে
উত্তরঃ (ক) পাণিনির অষ্টাধ্যায়ীতে ✓

১১০। প্রাচীন ভারতের মুদ্রাগুলি ছিল মূলত –
(ক) ব্রোঞ্জ, সীসা ও কাঁসা দিয়ে তৈরি
(খ) ব্রোঞ্জ, রুপো ও পাথর দিয়ে তৈরি
(গ) সোনা, রুপো ও তামা দিয়ে তৈরি
(ঘ) উপরের সবকটিই
উত্তরঃ (গ) সোনা, রুপো ও তামা দিয়ে তৈরি ✓

১১১। ঋগ্বেদিক ও পরবর্তী বৈদিক যুগে প্রচলিত স্বর্ণমুদ্রা হল –
(ক) নিশ্ক ও শতমান
(খ) ক্যাশু ও কয়ল
(গ) কার্শাপণ ও পান
(ঘ) নারায়ণী ও দিনার
উত্তরঃ (ক) নিশ্ক ও শতমান ✓

১১২। শতমান ও কৃষ্ণল মুদ্রাগুলি প্রচলিত ছিল
(ক) গুপ্ত যুগে
(খ) মৌর্য যুগে
(গ) পরবর্তী বৈদিক যুগে
(ঘ) সাতবাহন যুগে
উত্তরঃ (গ) পরবর্তী বৈদিক যুগে ✓

১১৩। কার্মাপণ (কাহাপন) ও মাশক মুদ্রাগুলি কোন্ যুগে প্রচলিত ছিল?
(ক) মৌর্য যুগে
(খ) গুপ্ত যুগে
(গ) চোল যুগে
(ঘ) বৈদিক যুগে
উত্তরঃ (ক) মৌর্য যুগে ✓

১১৪। শাসকের নাম ও প্রতিকৃতি সংবলিত মুদ্রা ভারতে প্রথম দেখা যায় –
(ক) বাহিক দেশীয় গ্রিক রাজাদের সময় থেকে
(খ) কুষাণদের সময় থেকে
(গ) মৌর্যদের সময় থেকে
(ঘ) গুপ্তদের সময় থেকে
উত্তরঃ (ক) বাহিক দেশীয় গ্রিক রাজাদের সময় থেকে ✓

১১৫। ভারতে স্বর্ণমুদ্রার আবির্ভাব ঘটে –
(ক) আনুমানিক খ্রিস্টীয় প্রথম শতকে
(খ) আনুমানিক খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় শতকে
(গ) আনুমানিক খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতকে
(ঘ) আনুমানিক খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকে
উত্তরঃ (ক) আনুমানিক খ্রিস্টীয় প্রথম শতকে ✓

১১৬। ভারতে প্রথম সোনার মুদ্রা চালু করেন
(ক) দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত
(খ) হুবিষ্ক
(গ) কুষাণ সম্রাট কনিষ্ক
(ঘ) কুষাণ সম্রাট বিম কদফিসেস
উত্তরঃ (ঘ) কুষাণ সম্রাট বিম কদফিসেস ✓

১১৭। কনিষ্কের মুদ্রায় কোন্ শব্দ থেকে তাঁর বৌদ্ধ ধর্মের অনুরাগী হওয়ার পরিচয় মেলে?
(ক) বুদ্ধদেব
(খ) অবলোকিতেশ্বর
(গ) বৌদ্ধিক
(ঘ) কোনওটিই নয়
উত্তরঃ (ক) বুদ্ধদেব ✓

১১৮। ইন্দো-গ্রিক রাজাদের নাম জানার উপাদান হল –
(ক) শিলালিপি
(খ) মুদ্রা
(গ) গ্রন্থ
(ঘ) বিবরণী
উত্তরঃ (খ) মুদ্রা ✓

১১৯। ছাপযুক্ত মুদ্রা বা অঙ্ক চিহ্নিত মুদ্রা (Punch marked coin) গুলি মূলত ছিল –
(ক) রৌপ্য ও তাম্রমুদ্রা
(খ) ব্রোঞ্জ ও স্বর্ণমুদ্রা
(গ) নিকেলের মুদ্রা
(ঘ) সবকটিই
উত্তরঃ (ক) রৌপ্য ও তাম্রমুদ্রা ✓

১২০। ছাপযুক্ত মুদ্রা (Punch marked coin) পাওয়া গেছে –
(ক) ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে মগধে
(খ) ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে তক্ষশিলায়
(গ) ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে উজ্জয়িনীতে
(ঘ) ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে বারাণসীতে
উত্তরঃ (খ) ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে তক্ষশিলায় ✓

১২১। ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে খননকার্যের ফলে তক্ষশিলার ভীরমাউন্ডে প্রাপ্ত ছাপযুক্ত মুদ্রাগুলি কোন্ আমলের?
(ক) মৌর্য-গুপ্ত আমলের
(খ) গুপ্ত আমলের
(গ) নন্দ-মৌর্য আমলের
(ঘ) শশাঙ্কের আমলে
উত্তরঃ (গ) নন্দ-মৌর্য আমলের ✓

১২২। নিম্নলিখিত কোন্ স্থানে ছাপযুক্ত মুদ্রা পাওয়া গেছে?
(ক) প্রতাপগড়
(খ) গড়বেতা
(গ) পাহাড়পুর
(ঘ) মহাস্থানগড়
উত্তরঃ (ঘ) মহাস্থানগড় ✓

১২৩। উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার কোথায় ছাপযুক্ত মুদ্রা পাওয়া গেছে?
(ক) গোবরডাঙা
(খ) চাঁদপাড়া
(গ) চন্দ্রকেতুগড়
(ঘ) মঙ্গলকোট
উত্তরঃ (গ) চন্দ্রকেতুগড় ✓

১২৪। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কোথায় ছাপযুক্ত মুদ্রা পাওয়া গেছে?
(ক) বালুরঘাট
(খ) বানগড়
(গ) গঙ্গারামপুর
(ঘ) কুমারগঞ্জ
উত্তরঃ (খ) বানগড় ✓

১২৫। পাল রাজাদের মুদ্রার নাম ছিল –
(ক) নিষ্ক
(খ) নারায়ণী
(গ) ক্যাশু
(ঘ) পোতিন
উত্তরঃ (খ) নারায়ণী ✓

১২৬। দ্রচম নামক রুপোর মুদ্রাটি কোন্ যুগে প্রচলিত ছিল?
(ক) মৌর্য যুগে
(খ) গুপ্ত যুগে
(গ) পাল যুগে
(ঘ) সেন যুগে
উত্তরঃ (গ) পাল যুগে ✓

১২৭। বর্ধমান জেলার কোথায় ছাপযুক্ত মুদ্রা পাওয়া গেছে?
(ক) রায়পুর
(খ) বেড়াচাঁপা
(গ) রংপুর
(ঘ) মঙ্গলকোট
উত্তরঃ (ঘ) মঙ্গলকোট ✓

১২৮। সাতবাহনরা যে শকদের পর্যুদস্ত করেছিল, তার সাক্ষ্য পাওয়া যায় –
(ক) সাতকর্ণীর মুদ্রা থেকে
(খ) জোগলথেম্বী মুদ্রা ভান্ডার থেকে
(গ) ধাতব মুদ্রা থেকে
(ঘ) ব্যাকট্রীয়দের মুদ্রা থেকে
উত্তরঃ (খ) জোগলথেম্বী মুদ্রা ভান্ডার থেকে ✓

১২৯। চোল রাজাদের স্বর্ণমুদ্রা কী নামে পরিচিত?
(ক) ক্যাশু
(খ) পোতিন
(গ) দারিক
(ঘ) নিষ্ক
উত্তরঃ (ক) ক্যাশু ✓

১৩০। দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত কার মুদ্রার আদলে রৌপ্যমুদ্রার প্রচলন করেন?
(ক) শকদের
(খ) কুষাণদের
(গ) হুনদের
(ঘ) কোনওটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) শকদের ✓

১৩১। গুপ্তশাসকদের মুদ্রায় উৎকীর্ণ কোন্ মূর্তি থেকে তাদের ব্রাহ্মণ্য ধর্মের পরিচয় পাওয়া যায়?
(ক) দুর্গার
(খ) গনেশের
(গ) সরস্বতীর
(ঘ) লক্ষী দেবীর
উত্তরঃ (ঘ) লক্ষী দেবীর ✓

১৩২। সিংহশিকারী প্রতিকৃতি কোন্ গুপ্ত রাজার মুদ্রায় পাওয়া যায়?
(ক) প্রথম চন্দ্রগুপ্ত
(খ) দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত
(গ) সমুদ্রগুপ্ত
(ঘ) কুমারগুপ্ত
উত্তরঃ (খ) দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত ✓

১৩৩। দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সময়কালে প্রচলিত রূপোর মুদ্রার নাম কী?
(ক) মাশক
(খ) দ্রচম
(গ) রূপক
(ঘ) কার্যাপণ
উত্তরঃ (গ) রূপক ✓

১৩৪। গুপ্ত সম্রাটদের মুদ্রায় অঙ্কিত কোন্ ছবি থেকে তাদের বৈষ্ণব ধর্মের অনুরাগী হওয়ার পরিচয় মেলে?
(ক) শ্রীচৈতন্য
(খ) শ্রীকৃষ্ণ
(গ) গরুড়ধ্বজ
(ঘ) রাধাকৃষ্ণ
উত্তরঃ (গ) গরুড়ধ্বজ ✓

১৩৫। গুপ্ত পরবর্তী যুগে বাণিজ্যের চরম অবনতির সময় উত্তর-পশ্চিম ভারতে যে নতুন মুদ্রার প্রচলন হয়, তা হল
(ক) পোতিন
(খ) কার্যাপণ
(গ) মাশক
(ঘ) গড়িয়া বা গধৈয়া
উত্তরঃ (ঘ) গড়িয়া বা গধৈয়া ✓

১৩৬। ভারতবর্ষে একজন প্রখ্যাত মুদ্রাতত্ত্ব বিশেষজ্ঞ হলেন-
(ক) দামোদর ধর্মানন্দ কোশাম্বী
(খ) রোমিলা থাপার
(গ) ব্রতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
(ঘ) ব্রজদুলাল চট্টোপাধ্যায়
উত্তরঃ (গ) ব্রতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ✓

১৩৭। গুপ্ত যুগের স্বর্ণমুদ্রাকে বলা হত
(ক) শতমান
(খ) নিষ্ক
(গ) পোতিন
(ঘ) দিনার
উত্তরঃ (ঘ) দিনার ✓

১৩৮। স্কন্দগুপ্তের আমলে স্বর্ণমুদ্রার ওজন বাড়িয়ে করা হয় –
(ক) ১৪৪ গ্রেন
(খ) ১৫৪ গ্রেন
(গ) ১৬৪ গ্রেন
(ঘ) ১৭০ গ্রেন
উত্তরঃ(ক) ১৪৪ গ্রেন ✓

১৩৯। “মুদ্রা রাজাদের নাম ও সংশ্লিষ্ট এলাকার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে বিশেষভাবে সাহায্য করে”— মুদ্রার গুরুত্ব প্রসঙ্গে একথা বলেছেন –
(ক) রমেশচন্দ্র মজুমদার
(খ) যদুনাথ সরকার
(গ) রোমিলা থাপার
(ঘ) ভিনসেন্ট স্মিথ
উত্তরঃ (ক) রমেশচন্দ্র মজুমদার ✓

১৪০। খ্রিস্টীয় সপ্তম শতক থেকে ভারতে স্বর্ণ ও রৌপ্যমুদ্রার স্বল্পতার কারণে ব্যাপক বাণিজ্যিক মন্দা ঘটেছিল, একথা বলেছেন –
(ক) রোমিলা থাপার ও যদুনাথ সরকার
(খ) যদুনাথ সরকার ও রমেশচন্দ্র মজুমদার
(গ) ডি ডি কোশাম্বী ও রামশরণ শর্মা
(ঘ) সি জে গ্যাড ও স্টুয়ার্ট পিগট
উত্তরঃ (গ) ডি ডি কোশাম্বী ও রামশরণ শর্মা ✓

১৪১। নাম-মুদ্রায় ব্যবহৃত হত –
(ক) মোম
(খ) ভিজে কাদামাটি
(গ) পাথর
(ঘ) রুপো
উত্তরঃ (খ) ভিজে কাদামাটি ✓

১৪২। নিম্নলিখিত যে কারণে অভিজ্ঞান মুদ্রা ব্যবহৃত হত-
(ক) বিশুদ্ধতার প্রয়োজনে
(খ) নিরাপত্তা ও খাঁটিত্বের প্রয়োজনে
(গ) শাসকের নাম খোদাই করতে
(ঘ) শাসকের প্রতিকৃতি খোদাই করতে
উত্তরঃ (খ) নিরাপত্তা ও খাঁটিত্বের প্রয়োজনে ✓

১৪৩। চন্দ্রকেতুগড় এলাকায় খ্রিস্টীয় প্রথম-দ্বিতীয় শতকের নাম-মুদ্রায় যে ‘গণরঋদ’ কথাটি উৎকীর্ণ আছে, তা কীসের ইঙ্গিত দেয়?
(ক) ঋণব্যবস্থার
(খ) গিল্ডের
(গ) গণরাজ্যের
(ঘ) রাজতন্ত্রের
উত্তরঃ (গ) গণরাজ্যের ✓

১৪৪। নাম-মুদ্রা বা অভিজ্ঞান মুদ্রাগুলি থেকে সবচেয়ে বেশি তথ্য পাওয়া যায়-
(ক) পাল যুগে
(খ) কুষাণ যুগে
(গ) মৌর্য যুগে
(ঘ) গুপ্ত যুগে
উত্তরঃ (ঘ) গুপ্ত যুগে ✓

১৪৫। গুপ্তযুগের মুদ্রায় উল্লিখিত ‘শ্রেষ্ঠী-নিগম’, ‘কুলিক-নিগম’, ‘শ্রেষ্ঠী-কুলিক-নিগম’, ‘শ্রেষ্ঠী-সার্থবহ-কুলিক-নিগম’ – এই শব্দগুলি কীসের সাথে সম্পর্কিত?
(ক) বাণিজ্যিক তথা অর্থনৈতিক সংগঠন
(খ) রাজনৈতিক সংগঠন
(গ) ধর্মীয় সংগঠন
(ঘ) সাংস্কৃতিক সংগঠন
উত্তরঃ (ক) বাণিজ্যিক তথা অর্থনৈতিক সংগঠন ✓

১৪৬। অভিজ্ঞান মুদ্রায় প্রাপ্ত ‘পদ্মনাভ’ শব্দটি কীসের সাথে অভিন্ন?
(ক) ব্রহ্মা
(খ) বিষ্ণু
(গ) মহেশ্বর
(ঘ) শ্রীকৃষ্ণ
উত্তরঃ (খ) বিষ্ণু ✓

১৪৭। রাজঘাট থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞান মুদ্রায় কীসের প্রতিকৃতি দেখা যায়?
(ক) বিষ্ণুর
(খ) লক্ষ্মীর
(গ) ব্রহ্মার
(ঘ) শিবের
উত্তরঃ (ঘ) শিবের ✓

১৪৮। কার রাজত্বকালে ‘নিসার’ নামক মুদ্রার ব্যবহার চালু হয়েছিল?
(ক) শের শাহ
(খ) জাহাঙ্গির
(গ) আরাম শাহ
(ঘ) সিকান্দর লোদি
উত্তরঃ (খ) জাহাঙ্গির ✓

১৪৯। কার রাজত্বকালে ‘বহলুলি’ নামক মুদ্রা প্রচলিত হয়েছিল?
(ক) শের শাহ
(খ) আলাউদ্দিন খলজি
(গ) আকবর
(ঘ) বহলোল লোদি
উত্তরঃ (ঘ) বহলোল লোদি ✓

১৫০। ‘জিতল’ ও ‘দেবিণী’ নামক মুদ্রা প্রবর্তিত হয় –
(ক) আরাম শাহ-র আমলে
(খ) সিকান্দর লোদির আমলে
(গ) মহম্মদ বিন তুঘলকের আমলে
(ঘ) আকবরের আমলে
উত্তরঃ (গ) মহম্মদ বিন তুঘলকের আমলে ✓

১৫১। কোথায় ‘শেকেল’ নামক মুদ্রার ব্যবহার চালু ছিল?
(ক) গ্রিস
(খ) রোম
(গ) মিশর
(ঘ) মেসোপটেমিয়া
উত্তরঃ (ঘ) মেসোপটেমিয়া ✓

১৫২। পারসিকদের স্বর্ণমুদ্রা কী নামে পরিচিত?
(ক) নিষ্ক
(খ) দারিক
(গ) মনা
(ঘ) পোতিন
উত্তরঃ (খ) দারিক ✓

১৫৩। ভারতে সৃজনশীল সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের শিল্পসামগ্রীকে প্রধানত কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
(ক) ২ ভাগে
(খ) ৩ ভাগে
(গ) ৪ ভাগে
(ঘ) ৫ ভাগে
উত্তরঃ (খ) ৩ ভাগে ✓

১৫৪। প্রাচীন ভারতে ধাতব শিল্পের ক্ষেত্রে মূলত কোন্ ধাতু ব্যবহার করা হত?
(ক) সোনা
(খ) রুপো
(গ) তামা
(ঘ) ব্রোঞ্জ
উত্তরঃ (ঘ) ব্রোঞ্জ ✓

১৫৫। হরপ্পা এবং চোল আমলের মূর্তিগুলি মূলত কোন্ ধাতু দিয়ে তৈরি হত?
(ক) ব্রোঞ্জ
(খ) সোনা
(গ) রুপো
(ঘ) তামা
উত্তরঃ (ক) ব্রোঞ্জ ✓

১৫৬। রাজদরবার, সমাজের বিশিষ্ট গোষ্ঠী এবং বৃহদায়তন ধর্মপ্রতিষ্ঠানগুলিতে কী দিয়ে মূর্তি নির্মিত হত?
(ক) ইট ও পাথর দিয়ে
(খ) পাথর ও চিনামাটি দিয়ে
(গ) পাথর ও ধাতু দিয়ে
(ঘ) কাঠ দিয়ে
উত্তরঃ (গ) পাথর ও ধাতু দিয়ে ✓

১৫৭। লৌকিক ও দেশজ শিল্পচেতনার পরিচয় বিধৃত আছে –
(ক) ধাতব ভাস্কর্যে
(খ) পাথরের ভাস্কর্যে
(গ) চিনামাটির ভাস্কর্যে
(ঘ) পোড়ামাটির ভাস্কর্যে
উত্তরঃ (ঘ) পোড়ামাটির ভাস্কর্যে ✓

১৫৮। পোড়ামাটির ভাস্কর্যের প্রচলন শুরু হয়েছিল –
(ক) প্রাগৈতিহাসিক পর্ব থেকে
(খ) মেহেরগড় সভ্যতা থেকে
(গ) প্রায়-ঐতিহাসিক পর্ব থেকে
(ঘ) বৈদিক যুগ থেকে
উত্তরঃ (ক) প্রাগৈতিহাসিক পর্ব থেকে ✓

১৫৯। ভারতীয় চিত্রকলার শ্রেষ্ঠ প্রকাশ ঘটেছিল –
(ক) পাথরের সমস্ত গুহাগুলিতে
(খ) আলতামিরা গুহায়
(গ) ভীমবেটকা গুহায়
(ঘ) অজন্তার গুহায়
উত্তরঃ (ঘ) অজন্তার গুহায় ✓

১৬০। ধর্মীয় পুথিগুলি কী দিয়ে শোভিত করা হত?
(ক) বিভিন্ন রঙ দিয়ে
(খ) ক্ষুদ্রাকৃতি চিত্র দিয়ে
(গ) ছোটো পাথর দিয়ে
(ঘ) কোনওটিই নয়
উত্তরঃ (খ) ক্ষুদ্রাকৃতি চিত্র দিয়ে ✓

১৬১। পাল যুগে বাংলা ও বিহারে পুথিচিত্রকলার ইতিহাস প্রণয়ন করেছিলেন –
(ক) সরসীকুমার সরস্বতী
(খ) সন্ধ্যাকর নন্দী
(গ) রামশরণ শর্মা
(ঘ) রমেশচন্দ্র মজুমদার
উত্তরঃ (ক) সরসীকুমার সরস্বতী ✓

১৬২। ভারতীয় স্থাপত্য, ভাস্কর্য ও চিত্রকলাগুলি মূলত কী থেকে অনুপ্রাণিত হত?
(ক) সামাজিক ধ্যানধারণা
(খ) অর্থনৈতিক ধ্যানধারণা
(গ) রাজনৈতিক ধ্যানধারণা
(ঘ) ধর্মীয় ধ্যানধারণা
উত্তরঃ (ঘ) ধর্মীয় ধ্যানধারণা ✓

১৬৩। হরপ্পা সভ্যতার শস্যাগার, পাটলিপুত্রে মৌর্য প্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ – এগুলি কীসের উদাহরণ?
(ক) রাজকীয় স্থাপত্য
(খ) লৌকিক স্থাপত্য
(গ) রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান
(ঘ) কোনওটিই নয়
উত্তরঃ (খ) লৌকিক স্থাপত্য ✓

১৬৪। ভারতে নির্দিষ্ট গঠনযুক্ত স্থায়ী মন্দির ও দেবালয় নির্মাণের সূচনা হয়েছিল –
(ক) খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় শতক নাগাদ
(খ) খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতক নাগাদ
(গ) খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতক নাগাদ
(ঘ) খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতক নাগাদ
উত্তরঃ (গ) খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতক নাগাদ ✓

১৬৫। মন্দির নির্মাণের ক্ষেত্রে কোন্ কোন্ আঞ্চলিক রীতির বৈশিষ্ট্য লক্ষ করা যায়?
(ক) নাগর, দ্রাবিড় ও বেসর
(খ) গান্ধার ও মথুরা
(গ) দ্রাবিড় ও ব্যাকট্রীয়
(ঘ) ইন্দো-পারসিক
উত্তরঃ (ক) নাগর, দ্রাবিড় ও বেসর ✓

১৬৬। প্যালিওগ্রাফি (Palaeography) বলা হয়-
(ক) লিপির বিষয়বস্তু অধ্যয়নকে
(খ) ভাষা সংক্রান্ত বিষয় অধ্যয়নকে
(গ) মুদ্রা সংক্রান্ত বিষয় অধ্যয়নকে
(ঘ) জীবাশ্ম সংক্রান্ত বিষয় অধ্যয়নকে
উত্তরঃ (ক) লিপির বিষয়বস্তু অধ্যয়নকে ✓

১৬৭। লিখনপদ্ধতির আবিষ্কারক হল –
(ক) মিশরের অধিবাসী
(খ) সুমেরের অধিবাসী
(গ) চিনের অধিবাসী
(ঘ) ভারতের অধিবাসী
উত্তরঃ (খ) সুমেরের অধিবাসী ✓

১৬৮। প্রাচীন সুমেরের লিপির নাম –
(ক) কিউনিফর্ম লিপি
(খ) হায়রোগ্লিফিক লিপি
(গ) ডিমোটিক লিপি
(ঘ) হায়রেটিক লিপি
উত্তরঃ (ক) কিউনিফর্ম লিপি ✓

১৬৯। ‘কিউনিফর্ম’ কথাটি এসেছে –
(ক) কিউনি থেকে
(খ) কিউনোয়াস থেকে
(গ) কিউনেয়াস থেকে
(ঘ) কিউনাস থেকে
উত্তরঃ (গ) কিউনেয়াস থেকে ✓

১৭০। কিউনিফর্ম লিপির পাঠোদ্ধার করেছিলেন –
(ক) স্যার হেনরি রলিনসন
(খ) ফাদার হেরাস
(গ) ভন র‍্যাঙ্কে
(ঘ) মাইকেল স্টুয়ার্ট
উত্তরঃ (ক) স্যার হেনরি রলিনসন ✓

১৭১। কিউনিফর্ম লিপিতে কতগুলি চিহ্ন আছে?
(ক) ৫৫০টি
(খ) ৭৮০টি
(গ) ১০০০টি
(ঘ) ১২০০টি
উত্তরঃ (গ) ১০০০টি ✓

১৭২। কিউনিফর্ম লিপির অপর নাম –
(ক) চিত্রলিপি
(খ) দেবলিপি
(গ) হায়রোগ্লিফিক
(ঘ) কোণাক্ষর লিপি
উত্তরঃ (ঘ) কোণাক্ষর লিপি ✓

১৭৩। প্রাচীন কোণাকার বা কীলকাকৃতি হরফের প্রথম সন্ধান পাওয়া যায়-
(ক) মিশরীয় সভ্যতায়
(খ) সুমেরীয় সভ্যতায়
(গ) মেহেরগড় সভ্যতায়
(ঘ) বৈদিক সভ্যতায়
উত্তরঃ (খ) সুমেরীয় সভ্যতায় ✓

১৭৪। প্রাচীন মিশরীয় লিপির নাম –
(ক) হায়রোগ্লিফিক লিপি
(খ) কিউনিফর্ম লিপি
(গ) হায়রেটিক লিপি
(ঘ) ডিমোটিক লিপি
উত্তরঃ (ক) হায়রোগ্লিফিক লিপি ✓

১৭৫। হায়রোগ্লিফিক (Hieroglyphics) শব্দটি কাদের সৃষ্টি?
(ক) গ্রিকদের
(খ) সুমেরীয়দের
(গ) মিশরীয়দের
(ঘ) চিনাদের
উত্তরঃ (গ) মিশরীয়দের ✓

১৭৬। হায়রোগ্লিফিক শব্দটি এসেছে –
(ক) হিয়েরোস্ এবং গ্লিফেইন থেকে
(খ) হায়ার এবং গ্লাফ থেকে
(গ) হায়রাস এবং গ্লিফিক থেকে
(ঘ) হাইয়ার এবং গ্লিফ থেকে
উত্তরঃ (ক) হিয়েরোস্ এবং গ্লিফেইন থেকে ✓

১৭৭। হিয়েরোস শব্দের অর্থ হল-
(ক) সুমের
(খ) দেবতা
(গ) পবিত্র
(ঘ) সৃষ্টি
উত্তরঃ (গ) পবিত্র ✓

১৭৮। গ্লিফেইন শব্দের অর্থ হল –
(ক) সৃষ্টি করা
(খ) গড়ে তোলা
(গ) গঠন করা
(ঘ) খোদাই করা
উত্তরঃ (ঘ) খোদাই করা ✓

১৭৯। প্রাচীন মিশরীয়রা –
(ক) আধুনিক লিপি আবিষ্কার করেছিল
(খ) কিউনিফর্ম লিপি আবিষ্কার করেছিল
(গ) লিপির পাঠোদ্ধার করেছিল
(ঘ) প্যাপিরাসে লেখার পদ্ধতি আবিষ্কার করেছিল
উত্তরঃ (ঘ) প্যাপিরাসে লেখার পদ্ধতি আবিষ্কার করেছিল ✓

১৮০। ‘প্যাপিরাস’ কী?
(ক) কাগজ
(খ) পাথর
(গ) গাছের ছাল
(ঘ) হাতিয়ার
উত্তরঃ (গ) গাছের ছাল ✓

১৮১। পবিত্র বা দেবলিপি বলা হয় –
(ক) হায়রোগ্লিফিক লিপিকে
(খ) কিউনিফর্ম লিপিকে
(গ) ডিমোটিক লিপিকে
(ঘ) হায়রেটিক লিপিকে
উত্তরঃ (ক) হায়রোগ্লিফিক লিপিকে ✓

১৮২। প্রাচীন মিশরে জনসাধারণের লিপিকে বলা হত
(ক) হায়রোগ্লিফিক লিপি
(খ) ডিমোটিক লিপি
(গ) হায়রেটিক লিপি
(ঘ) কিউনিফর্ম লিপি
উত্তরঃ (খ) ডিমোটিক লিপি ✓

১৮৩। হায়রেটিক লিপির উদ্ভাবক কারা?
(ক) মিশরের পুরোহিতরা
(খ) সুমেরের পুরোহিতরা
(গ) ভারতের পুরোহিতরা
(ঘ) রোমের পুরোহিতরা
উত্তরঃ (ক) মিশরের পুরোহিতরা ✓

১৮৪। হায়রোগ্লিফিক লিপির চিত্রলিপির সংখ্যা হল –
(ক) ৪৫০টি
(খ) ৮৫০টি
(গ) ৬০০টি
(ঘ) ৭৫০টি
উত্তরঃ (ঘ) ৭৫০টি ✓

১৮৫। হায়রোগ্লিফিক লিপির পাঠোদ্ধার করেন –
(ক) ল্যাংডন
(খ) হান্টার
(গ) জিন ফ্রাঁসোয়া চ্যাম্পোলিয়ন
(ঘ) গ্যাড
উত্তরঃ (গ) জিন ফ্রাঁসোয়া চ্যাম্পোলিয়ন ✓

১৮৬। চিনের মানুষ কবে লিপির ব্যবহার শুরু করে?
(ক) ৫০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে
(খ) ৪০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে
(গ) ৩০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে
(ঘ) ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে
উত্তরঃ (ঘ) ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ✓

১৮৭। চিন কাগজ আবিষ্কার করেছিল –
(ক) খ্রিস্টীয় প্রথম শতকে
(খ) খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় শতকে
(গ) খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতকে
(ঘ) খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকে
উত্তরঃ (ক) খ্রিস্টীয় প্রথম শতকে ✓

১৮৮। চিনা চিত্রলিপিগুলি মূলত পাওয়া গিয়েছিল –
(ক) কেবল বাঁশের উপর
(খ) কেবল রেশমের কাপড়ের উপর
(গ) কেবল হাড়ের উপর
(ঘ) উপরের সবকটি
উত্তরঃ (ঘ) উপরের সবকটি ✓

১৮৯। পৃথিবীর প্রথম লিখিত আইন সংকলন করেন –
(ক) আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট
(খ) নেপোলিয়ন
(গ) হামুরাবি
(ঘ) জাস্টিনিয়ান
উত্তরঃ (গ) হামুরাবি

১৯০। হামুরাবি কোন্ সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ শাসক ছিলেন?
(ক) অ্যাকামেনীয়
(খ) ব্যাবিলনীয়
(গ) ম্যাসিডনীয়
(ঘ) রোমান
উত্তরঃ (খ) ব্যাবিলনীয় ✓

১৯১। হামুরাবির আইনচর্চা কোন্ ধরনের ইতিহাসচর্চা?
(ক) অর্থনীতি বিষয়ক
(খ) আইন বিষয়ক
(গ) রাজনীতি বিষয়ক
(ঘ) সামরিক বিষয়ক
উত্তরঃ (খ) আইন বিষয়ক ✓

১৯২। হামুরাবির আইনে কটি সূত্র ছিল?
(ক) ২৭২টি
(খ) ২৮২টি
(গ) ২৯২টি
(ঘ) ৩০২টি
উত্তরঃ (খ) ২৮২টি ✓

১৯৩। সিন্ধু লিপি আবিষ্কৃত হয়েছে –
(ক) দক্ষিণ ভারতে
(খ) পশ্চিম ভারতে
(গ) উত্তর ভারতে
(ঘ) পূর্ব ভারতে
উত্তরঃ (খ) পশ্চিম ভারতে ✓

১৯৪। সাহিত্যগত উপাদানকে মূল কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
(ক) ২টি
(খ) ৩টি
(গ) ৪টি
(ঘ) ৫টি
উত্তরঃ (ক) ২টি ✓

১৯৫। ‘বেদ’ শব্দটি কোন্ ধাতু থেকে উদ্ভূত হয়েছে?
(ক) বি ধাতু
(খ) বিদ্‌ ধাতু
(গ) বৈ ধাতু
(ঘ) বিদ্যা ধাতু
উত্তরঃ (খ) বিদ্‌ ধাতু ✓

১৯৬। বেদ-এর অর্থ হল-
(ক) বিদ্যা
(খ) বুদ্ধি
(গ) জ্ঞান
(ঘ) বৌদ্ধ
উত্তরঃ (গ) জ্ঞান ✓

১৯৭। বেদকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায়?
(ক) ৩টি
(খ) ৪টি
(গ) ৫টি
(ঘ) ৬টি
উত্তরঃ (খ) ৪টি ✓

১৯৮। ঋক, সাম, যজুঃ, অথর্ব – এই চারটি বেদ একত্রে কী নামে পরিচিত?
(ক) শ্রুতি
(খ) উপনিষদ
(গ) সংহিতা
(ঘ) আরণ্যক
উত্তরঃ (গ) সংহিতা ✓

১৯৯। কোন্ সময়টি আদি বৈদিক যুগের অন্তর্গত?
(ক) ২০০০-১৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
(খ) ১৫০০-১০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
(গ) ১০০০-৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
(ঘ) ৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
উত্তরঃ (খ) ১৫০০-১০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ ✓

২০০। পরবর্তী বৈদিক যুগের সময়কাল হল –
(ক) ১২০০-১০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
(খ) ১০০০-৮০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
(গ) ১০০০-৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
(ঘ) ৬০০-২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
উত্তরঃ (গ) ১০০০-৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ ✓

আরো পড়ুন : স্বাধীনতার পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ কমিশনসমূহ MCQ প্রশ্ন উত্তর

আরো পড়ুন : মহান শিক্ষকগণ ও শিক্ষাক্ষেত্রে তাঁদের অবদানসমূহ MCQ প্রশ্ন উত্তর

Leave a Comment