দ্রব্য MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 12 দর্শন তৃতীয় সেমিস্টার ১ম অধ্যায় | Class 12 Philosophy Unit 1 First Chapter Drabya (Substance) MCQ 3rd Semester

১। মনাড বা চিৎপরমাণুর অস্তিত্ব মেনেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) লক্
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (গ) লাইবনিজ
২। লাইবনিজের মতে দ্রব্যগুলি-
(ক) গবাক্ষযুক্ত
(খ) গবাক্ষহীন
(গ) অংশযুক্ত
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) গবাক্ষহীন
৩। ‘গবাক্ষহীন’ শব্দের অর্থ হল-
(ক) ছিদ্রবিহীন
(খ) ছিদ্রযুক্ত
(গ) বাতায়নযুক্ত
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) ছিদ্রবিহীন
৪। “বিশুদ্ধ জড় বলে কিছু নেই। সবই আত্মাময় বা মনোময়।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) লাইবনিজ
(গ) লক্
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (খ) লাইবনিজ
৫। প্রত্যেকটি মনাডের এক অবস্থা থেকে অন্য উন্নততর অবস্থায় যাওয়ার প্রবণতা, পূর্ণতার দিকে যাওয়ার প্রবণতা রয়েছে। – একে লাইবনিজ কী বলেছেন?
(ক) মনাডগুলির ক্ষুধা
(খ) মনাডগুলির বৈশিষ্ট্য
(গ) মনাডগুলির গুণ
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) মনাডগুলির গুণ
৬। লাইবনিজের মতে মনাডগুলি বিশ্বজগতকে প্রতিফলিত করে কীভাবে?
(ক) স্বতন্ত্রভাবে
(খ) আপেক্ষিকভাবে
(গ) পরনির্ভরভাবে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) স্বতন্ত্রভাবে
৭। “ক্রিয়াশীলতার স্তরভেদ অনুসারে চিৎপরমাণু তিন প্রকার- সুপ্ত, জাগ্রত ও পরিপূর্ণ সক্রিয়।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) স্পিনোজা
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) লক্।
উত্তরঃ (গ) লাইবনিজ
৮। লাইবনিজের মতে সুপ্ত মনাড হল-
(ক) চেতন পদার্থ
(খ) মানুষ
(গ) ঈশ্বর
(ঘ) অচেতন পদার্থ।
উত্তরঃ (ঘ) অচেতন পদার্থ
৯। লাইবনিজের মতে সৃষ্ট মনাডটির নাম কী?
(ক) উদ্ভিদ
(খ) মানুষ
(গ) পাহাড়
(ঘ) সবকটি ঠিক।
উত্তরঃ (ঘ) সবকটি ঠিক
১০। লাইবনিজের মতে অসৃষ্ট মনাডটির নাম কী?
(ক) মানুষ
(খ) ঈশ্বর
(গ) উদ্ভিদ
(ঘ) জড়।
উত্তরঃ (খ) ঈশ্বর
১১। লাইবনিজের মতে ঈশ্বর হলেন-
(ক) নগ্ন মনাড
(খ) মনাডের মনাড
(গ) সৃষ্ট মনাড
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) মনাডের মনাড
১২। পূর্বস্থাপিত শৃঙ্খলাবাদ স্বীকার করেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) লক্
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (গ) লাইবনিজ
১৩। নীচের কোনটি লাইবনিজের দর্শনের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ?
(ক) দ্রব্য হল গুণসমষ্টি
(খ) যা স্বনির্ভর তাই দ্রব্য
(গ) যা গুণের আধার তাই দ্রব্য
(ঘ) দ্রব্য হল চিৎপরমাণু।
উত্তরঃ (ঘ) দ্রব্য হল চিৎপরমাণু
১৪। লাইবনিজের মতে মনাডগুলির মধ্যে শৃঙ্খলা রক্ষা করেন-
(ক) ঈশ্বর
(খ) আত্মা
(গ) জড়
(ঘ) মন।
উত্তরঃ (ক) ঈশ্বর
১৫। লাইবনিজের মনাড সম্পর্কিত মতবাদকে বলা হয়-
(ক) শৃঙ্খলাবাদ
(খ) সর্বাত্মবাদ
(গ) অভিজ্ঞতাবাদ
(ঘ) অদ্বৈতবাদ।
উত্তরঃ (খ) সর্বাত্মবাদ
১৬। একজন অভিজ্ঞতাবাদী দার্শনিক হলেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) স্পিনোজা
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) লক্।
উত্তরঃ (ঘ) লক্
১৭। অভিজ্ঞতাবাদের জনক হলেন-
(ক) লক্
(খ) স্পিনোজা
(গ) কান্ট
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (ক) লক্
১৮। লকের মতে দ্রব্যের গুণ-
(ক) দুই প্রকার
(খ) তিন প্রকার
(গ) চার প্রকার
(ঘ) পাঁচ প্রকার।
উত্তরঃ (ক) দুই প্রকার
১৯। লকের মতে মুখ্যগুণ-
(ক) বস্তুগত
(খ) মনোগত
(গ) বাহ্যিক
(ঘ) ইন্দ্রিয়লব্ধ।
উত্তরঃ (ক) বস্তুগত
২০। লকের মতে গৌণগুণ-
(ক) বস্তুগত
(খ) বাহ্যিক
(গ) মনোগত
(ঘ) ইন্দ্রিয়লব্ধ।
উত্তরঃ (গ) মনোগত
২১। কোন্ দার্শনিক মুখ্যগুণ ও গৌণগুণের পার্থক্য করেছেন?
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (ক) লক্
২২। “দ্রব্যের মুখ্যগুণগুলি বস্তুগত, গৌণগুণগুলি আত্মগত।” – এ কথা বলেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (ক) লক্
২৩। ‘আকৃতি, আকার, আয়তন, গতি ইত্যাদি বস্তুর মুখ্যগুণ।’- এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) হেগেল।
উত্তরঃ (ক) লক্
২৪। লকের মতে যে গুণকে বস্তু থেকে বিচ্ছিন্ন করা যায় না, তা হল-
(ক) মুখ্যগুণ
(খ) গৌণগুণ
(গ) রূপগত গুণ
(ঘ) বস্তুগত গুণ।
উত্তরঃ (ক) মুখ্যগুণ
২৫। লকের মতে যে গুণকে বস্তু থেকে বিচ্ছিন্ন করা যায়, তা হল-
(ক) মুখ্যগুণ
(খ) মুখ্য ও গৌণগুণ
(গ) গৌণগুণ
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) গৌণগুণ
২৬। কোন্ দার্শনিকের মতে দ্রব্য হল মুখ্যগুণের আধার?
(ক) প্লেটো
(খ) লক্
(গ) দেকার্ত
(ঘ) লাইবনিজ।
উত্তরঃ (খ) লক্
২৭। “ধারণা দুই প্রকার- সরল ও জটিল।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) অ্যারিস্টট্ল।
উত্তরঃ (ক) লক্
২৮। ‘দ্রব্যের ধারণা একটি জটিল ধারণা।’ – এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (ক) লক্
২৯। “দ্রব্য হল জ্ঞাত গুণসমূহের অজ্ঞাত ও অজ্ঞেয় আধার।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) লক্
(গ) বার্কলে
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (খ) লক্
৩০। “দ্রব্য হল গুণের কল্পিত কিন্তু অনুমানলব্ধ অজ্ঞাত আধার।” – এ কথা বলেন-
(ক) হিউম
(খ) দেকার্ত
(গ) লক্
(ঘ) লাইবনিজ।
উত্তরঃ (গ) লক্
৩১। আত্মা হোক বা জড়দ্রব্য হোক, যে-কোনো দ্রব্যের ক্ষেত্রেই গুণসমষ্টির অতিরিক্ত আধার স্বীকার করেন-
(ক) হিউম
(খ) বার্কলে
(গ) লক্
(ঘ) লাইবনিজ।
উত্তরঃ (গ) লক্
৩২। “দ্রব্য হল এমন কিছু যা আমি জানি না।” – এ কথা বলেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (ক) লক্
৩৩। “জড়দ্রব্য থাকলেও তার স্বরূপ যে কী, তা আমি জানি না।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) বার্কলে
(খ) হিউম
(গ) লক্
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (গ) লক্
৩৪। “দ্রব্যকে সাক্ষাৎভাবে জানা যায় না, আমরা গুণের মাধ্যমে দ্রব্যকে জানি।” এ কথা কে বলেছেন?
(ক) লক্
(খ) দেকার্ত
(গ) হিউম
(ঘ) স্পিনোজা।
উত্তরঃ (ক) লক্
৩৫। কার মতে দ্রব্য হল শক্তিবিশেষ?
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) লক্
৩৬। কার মতে জন্মের সময় আমাদের মন থাকে অলিখিত সাদা কাগজের মতো?
(ক) কান্ট
(খ) হেগেল
(গ) বার্কলে
(ঘ) লক্।
উত্তরঃ (ঘ) লক্
৩৭। বাহ্য ও আন্তর দ্রব্য স্বীকার করেছেন—
(ক) বার্কলে
(খ) হিউম
(গ) লক্
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (গ) লক্
৩৮। কোন্ দার্শনিক চিন্তাশীল ও অ-চিন্তাশীল দ্রব্যের কথা স্বীকার করেছেন?
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (ক) লক্
৩৯। লক্ কয়টি দ্রব্য স্বীকার করেছেন?
(ক) দুইটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (খ) তিনটি
৪০। নীচের কোন্ বক্তব্যটি সঠিক?
(ক) লক্ বলেছেন দ্রব্য হল অজ্ঞাত তত্ত্ব
(খ) লকের মতে দ্রব্য হল বর্ণাত্মক তত্ত্ব
(গ) লক্ বলেছেন দ্রব্য হল সত্তানির্ভর তত্ত্ব
(ঘ) লক্ মনে করেন দ্রব্য কোনো তত্ত্বই নয়।
উত্তরঃ (ক) লক্ বলেছেন দ্রব্য হল অজ্ঞাত তত্ত্ব
৪১। লক্ যে দ্রব্যগুলি স্বীকার করেছেন সেগুলি হল-
(ক) জড়, আত্মা ও মন
(খ) জড়, আত্মা ও ঈশ্বর
(গ) জড় ও আত্মা
(ঘ) আত্মা ও ঈশ্বর।
উত্তরঃ (খ) জড়, আত্মা ও ঈশ্বর
৪২। “দ্রব্য প্রকৃতপক্ষে ধারণা ছাড়া আর কিছুই নয়।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৪৩। “দ্রব্য নেই, আছে শুধু মন ও মনের ধারণা।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৪৪। “দ্রব্য হল ধারণার প্রত্যক্ষকর্তা।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) প্লেটো
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৪৫। বার্কলের মতে দ্রব্যের ধারণা হল-
(ক) দেহের ধারণা
(খ) মনের ধারণা
(গ) ঈশ্বরের ধারণা
(ঘ) আত্মার ধারণা।
উত্তরঃ (খ) মনের ধারণা
৪৬। ‘দ্রব্য হল দুই প্রকার- ঈশ্বর ও আত্মা।’ উক্তিটি করেছেন-
(ক) বার্কলে
(খ) কান্ট
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (ক) বার্কলে
৪৭। জীবাত্মা ও পরমাত্মাকে দ্রব্য বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) স্পিনোজা
(গ) বার্কলে
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (গ) বার্কলে
৪৮। বার্কলে বলেন স্বয়ংসিদ্ধ দ্রব্য হল-
(ক) জড়দ্রব্য
(খ) মন
(গ) গুণ
(ঘ) সংবেদন।
উত্তরঃ (খ) মন
৪৯। বার্কলে কত প্রকার দ্রব্য স্বীকার করেছেন?
(ক) একপ্রকার
(খ) দুই প্রকার
(গ) তিন প্রকার
(ঘ) চার প্রকার।
উত্তরঃ (খ) দুই প্রকার
৫০। “বস্তু = ধারণা” – এই সমীকরণের প্রবক্তা কে?
(ক) হিউম
(খ) কান্ট
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ঘ) বার্কলে
৫১। “বস্তু ও বস্তুর জ্ঞান অভিন্ন।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) বার্কলে
(খ) হিউম
(গ) হেগেল
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (ক) বার্কলে
৫২। “গুণের আধার হিসেবে জড়দ্রব্যের অস্তিত্ব স্বীকার করার প্রয়োজন নেই।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) স্পিনোজা।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৫৩। জড়দ্রব্যের অস্তিত্বকে অস্বীকার করেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) লক্
(গ) অ্যারিস্টট্ল
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ঘ) বার্কলে
৫৪। “মনের বাইরে জড়দ্রব্যের কোনো অস্তিত্ব নেই।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) বার্কলে
(খ) হিউম
(গ) দেকার্ত
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (ক) বার্কলে
৫৫। “বিমূর্ত জড়দ্রব্যের অস্তিত্ব নেই।”- উক্তিটি কার?
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৫৬। “বিমূর্ত সামান্য ধারণা হল নাম।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৫৭। “কেবলমাত্র আন্তর দ্রব্যের অস্তিত্ব আছে।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) হিউম
(খ) লক্
(গ) বার্কলে
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (গ) বার্কলে
৫৮। বার্কলের মতে জড়দ্রব্য হল-
(ক) গুণসমষ্টি
(খ) কর্মসমষ্টি
(গ) শক্তিসমষ্টি
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) গুণসমষ্টি
৫৯। বার্কলের মতে জড়দ্রব্য হল-
(ক) ধারণামাত্র
(খ) কল্পনামাত্র
(গ) নামমাত্র
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) নামমাত্র
৬০। “যা জ্ঞাত নয় তার অস্তিত্ব থাকতে পারে না।” মন্তব্যটি করেন-
(ক) বার্কলে
(খ) মিল
(গ) কান্ট
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (ক) বার্কলে
৬১। “দ্রব্য হল আধ্যাত্মিক।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) দেকার্ত
(ঘ) স্পিনোজা।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৬২। “অস্তিত্ব প্রত্যক্ষ নির্ভর।” – উক্তিটি কার?
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৬৩। “জড় দ্রব্য নেই, কিন্তু চেতন দ্রব্য আছে।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) হিউম
(খ) দেকার্ত
(গ) বার্কলে
(ঘ) স্পিনোজা।
উত্তরঃ (গ) বার্কলে
৬৪। “আত্মাই দ্রব্য।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) বার্কলে
(খ) মিল
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) লাইবনিজ।
উত্তরঃ (ক) বার্কলে
৬৫। “আত্মা হচ্ছে সরল, অজড়, সক্রিয় দ্রব্য এবং আত্মা সম্পর্কে আমাদের সাক্ষাৎ অনুভবমূলক জ্ঞান হয়।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) হিউম
(খ) স্পিনোজা
(গ) কান্ট
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ঘ) বার্কলে
৬৬। “আত্মা সম্পর্কে আমাদের প্রত্যয় জাগে।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) বার্কলে
(খ) হিউম
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (ক) বার্কলে
৬৭। “আত্মচেতনার মাধ্যমে আমরা আমাদের আত্মকে জানতে পারি।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৬৮। বার্কলে বলেন স্বয়ংসিদ্ধ দ্রব্য হল-
(ক) জড়দ্রব্য
(খ) মন
(গ) গুণ
(ঘ) সংবেদন।
উত্তরঃ (খ) মন
৬৯। বার্কলের মতে সার্বিক প্রত্যক্ষকর্তা হলেন-
(ক) জীব
(খ) ঈশ্বর
(গ) জীব ও ঈশ্বর উভয়ই
(ঘ) কেউই নয়।
উত্তরঃ (খ) ঈশ্বর
৭০। “মুখ্যগুণ ও গৌণগুণ সবই এক।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৭১। “সব গুণই আত্মগত।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) বার্কলে
(গ) হেগেল
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৭২। মুখ্য ও গৌণগুণের পার্থক্য অস্বীকার করেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৭৩। কার মতে মুখ্যগুণ ও গৌণগুণ মনের ধারণা ছাড়া আর কিছুই নয়?
(ক) বার্কলে
(খ) হিউম
(গ) দেকার্ত
(ঘ) লক্।
উত্তরঃ (ক) বার্কলে
৭৪। “যেহেতু গুণগুলি সবই মনোগত অতএব গুণের আধার হিসেবে কোনো দ্রব্যের অস্তিত্ব স্বীকার করার প্রয়োজন নেই।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) হিউম
(গ) বার্কলে
(ঘ) স্পিনোজা।
উত্তরঃ (গ) বার্কলে
৭৫। “মন দ্রব্য এবং তার সকল গুণকে সরাসরি প্রত্যক্ষ করে।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) কান্ট
(গ) প্লেটো
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ঘ) বার্কলে
৭৬। “মুখ্যগুণও গৌণগুণের মতো ব্যক্তিসাপেক্ষ” – উক্তিটি কে করেছেন?
(ক) হিউম
(খ) লক্
(গ) অ্যারিস্টট্ল
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ঘ) বার্কলে
৭৭। “গৌণগুণের মতো মুখ্যগুণও ইন্দ্রিয়নির্ভর ও পরিবর্তনশীল।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) কান্ট
(খ) বার্কলে
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) লক্।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৭৮। কার মতে, বিস্তৃতি দ্রব্যের গৌণগুণ?
(ক) হেগেল
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৭৯। “বস্তুর অস্তিত্ব জ্ঞাতার মনের উপর নির্ভরশীল।” – কে বলেছেন?
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৮০। বার্কলের দ্রব্য সম্পর্কিত মতবাদের অনিবার্য পরিণতি কী?
(ক) অভিজ্ঞতাবাদ
(খ) অহংসর্বস্ববাদ
(গ) বুদ্ধিবাদ
(ঘ) বস্তুবাদ।
উত্তরঃ (খ) অহংসর্বস্ববাদ
এখানে তোমার দেওয়া প্রশ্নগুলির ৮১ নম্বর দাগ থেকে উত্তরসহ সুন্দরভাবে সাজিয়ে দিলাম:
৮১। অহংসর্বস্ববাদের মূল অর্থ হল-
(ক) আত্মার কথা
(খ) আত্মজীবনী
(গ) শুধু আমি ও আমার মনের ধারণাই অস্তিত্বশীল
(ঘ) আমি ও আমার আত্মার কথা।
উত্তরঃ (গ) শুধু আমি ও আমার মনের ধারণাই অস্তিত্বশীল
৮২। অহংসর্বস্ববাদ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য কোন্ দার্শনিক ঈশ্বর প্রকল্প গঠন করেছেন?
(ক) লক্
(খ) কান্ট
(গ) হিউম
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ঘ) বার্কলে
৮৩। বার্কলের মতে আত্ম-
(ক) এক ও অভিন্ন
(খ) দুই প্রকার
(গ) তিন প্রকার
(ঘ) চার প্রকার।
উত্তরঃ (ক) এক ও অভিন্ন
৮৪। বস্তুর ধারাবাহিক আতত্ব প্রমাণ করার জন্য কে ঈশ্বর প্রসঙ্গের অবতারণা করেন?
(ক) দেকার্ত
(খ) স্পিনোজা
(গ) বার্কলে
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (গ) বার্কলে
৮৫। “কোনো ব্যক্তি যখন বস্তুকে প্রত্যক্ষ করে না তখন ঈশ্বর বা অসীম মন তাকে প্রত্যক্ষ করে।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) কান্ট
(খ) লক্
(গ) দেকার্ত
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ঘ) বার্কলে
৮৬। “সমস্ত জগতই ঈশ্বরের প্রত্যক্ষের বিষয়।” – এ কথা বলেছেন-
[WBCHSE (XI) ’15]
(ক) কান্ট
(খ) লাইবনিজ
(গ) লক্
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ঘ) বার্কলে
৮৭। ধারণার কারণরূপে ঈশ্বরকে স্বীকার করেছেন কোন্ দার্শনিক?
(ক) বার্কলে
(খ) পেরি
(গ) কান্ট
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (ক) বার্কলে
৮৮। পাশ্চাত্য দর্শনে একজন সংশয়বাদীর নাম হল-
(ক) হিউম
(খ) দেকার্ত
(গ) কান্ট
(ঘ) লক্।
উত্তরঃ (ক) হিউম
৮৯। “দ্রব্য বলে বাস্তবিক কিছু নেই।” – এ কথা বলেছেন-
[HS Model Question ’24]
(ক) লক্
(খ) অ্যারিস্টট্ল
(গ) হিউম
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ঘ) বার্কলে
৯০। কোন্ দার্শনিকের মতে দ্রব্য হল গুণের সমষ্টি?
(ক) প্লেটো
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) বার্কলে
৯১। “গুণের আধার হিসেবে দ্রব্যের ধারণা ভ্রান্ত ও কাল্পনিক।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) কান্ট
(খ) হিউম
(গ) লক্
(ঘ) এয়ার।
উত্তরঃ (ঘ) এয়ার
৯২। “দ্রব্যের কল্পনা ভাষাগত বিভ্রান্তির ফল।” – এ কথা কে বলেছেন?
(ক) বার্কলে
(খ) লক্
(গ) এয়ার
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (গ) এয়ার
৯৩। “দ্রব্যের ধারণা একটি উদ্ভট কল্পনা।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) হিউম
(খ) বার্কলে
(গ) মিল
(ঘ) লক্।
উত্তরঃ (ক) হিউম
৯৪। হিউম বলেন দ্রব্য-
(ক) অস্তিত্বশীল
(খ) অস্তিত্বশীল নয়
(গ) অস্তিত্বশীল হতে পারে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) অস্তিত্বশীল নয়
৯৫। জড়দ্রব্য ও আত্মা (অধ্যাত্ম দ্রব্য), কোনো ক্ষেত্রেই গুণসমষ্টির অতিরিক্ত আধার কে স্বীকার করেন না?
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) স্পিনোজা।
উত্তরঃ (গ) হিউম
৯৬। “গুণের অতিরিক্ত কোনো দ্রব্যের মুদ্রণ আমাদের হয় না।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) লাইবনিজ।
উত্তরঃ (গ) হিউম
৯৭। “সকল ধারণাই মুদ্রণের মাধ্যমে উৎপন্ন হয়।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) হিউম
(খ) বার্কলে
(গ) দেকার্ত
(ঘ) লাইবনিজ।
উত্তরঃ (ক) হিউম
৯৮। “ইন্দ্রিয়জ + ধারণা = প্রত্যক্ষণ।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) হিউম
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) অ্যারিস্টটল।
উত্তরঃ (খ) হিউম
৯৯। হিউম কোন্ জগৎ থেকে দ্রব্যকে নির্বাসিত করেছেন?
(ক) বাহ্য জগৎ থেকে
(খ) মনোজগৎ থেকে
(গ) উভয় জগৎ থেকে
(ঘ) কোনো জগৎ থেকে নয়।
উত্তরঃ (গ) উভয় জগৎ থেকে
১০০। “বার্কলে বাহ্যজগৎ থেকে দ্রব্যকে নির্বাসিত করেছেন, কিন্তু হিউম সমগ্র জগৎ থেকে দ্রব্যকে নির্বাসিত করেছেন।” এ কথা বলেছেন-
(ক) কান্ট
(খ) রাসেল
উত্তরঃ (খ) রাসেল
১০১। হিউমের মতে, বাহ্যজগতে জড়দ্রব্য হল-
(ক) গুণসমষ্টি
(খ) সংবেদন সমষ্টি
(গ) ধারণার সমষ্টি
(ঘ) কল্পনার সমষ্টি
উত্তরঃ (খ) সংবেদন সমষ্টি
১০২। “জড়দ্রব্য হল সংবেদনের সমষ্টি মাত্র।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট
উত্তরঃ (গ) হিউম
১০৩। আত্মার অস্তিত্ব অস্বীকার করেছেন-
(ক) প্লেটো
(খ) দেকার্ত
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) হিউম
উত্তরঃ (ঘ) হিউম
১০৪। “স্থায়ী আত্মার অস্তিত্ব নেই।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) লাইবনিজ
(খ) দেকার্ত
(গ) হিউম
(ঘ) অ্যারিস্টট্ল
উত্তরঃ (গ) হিউম
১০৫। হিউমের মতে মুদ্রণ হয় না-
(ক) চিন্তার
(খ) ইচ্ছার
(গ) ঘৃণার
(ঘ) স্থায়ী আত্মার
উত্তরঃ (ঘ) স্থায়ী আত্মার
১০৬। “আত্মা বা মন হল বিভিন্ন মানসিক ঘটনার প্রবাহ।” – এ কথা কে বলেছেন?
(ক) লক্
(খ) দেকার্ত
(গ) হিউম
(ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তরঃ (গ) হিউম
১০৭। “আমরা যাকে মন বলি তা হল চিন্তা, অনুভূতি, ইচ্ছা প্রভৃতি মানসিক ক্রিয়ার সমষ্টি।” এ কথা বলেছেন-
(ক) হিউম
(খ) হেগেল
(গ) কান্ট
(ঘ) ব্রাডলি
উত্তরঃ (ক) হিউম
১০৮। “ঈশ্বর প্রত্যক্ষলব্ধ নয়, তাই ঈশ্বরের কোনো অস্তিত্ব নেই।” মতটি কার?
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) স্পিনোজা
উত্তরঃ (গ) হিউম
১০৯। “জড়দ্রব্য নেই, আত্মা নেই, ঈশ্বর নেই।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) দেকার্ত
উত্তরঃ (গ) হিউম
১১০। “যেটি সঠিক সেটি নির্দেশ করো-”
(ক) হিউমের মতে দ্রব্য নেই, আছে গুণসমষ্টি।
(খ) হিউমের মতে দ্রব্য আছে, নেই শুধু গুণ।
(গ) হিউমের মতে দ্রব্য পর্যবেক্ষণলব্ধ
(ঘ) হিউমের মতে দ্রব্য বৌদ্ধিক বিষয়।
উত্তরঃ (ক) হিউমের মতে দ্রব্য নেই, আছে গুণসমষ্টি।
১১১। “দ্রব্যের ধারণা জ্ঞানের অভিজ্ঞতাপূর্ব আকার।” – এটি কার উক্তি?
(ক) কান্ট
(খ) লক্
(গ) প্লেটো
(ঘ) হিউম
উত্তরঃ (ক) কান্ট
১১২। “দ্রব্য হল গুণ সম্পর্কিত অভিজ্ঞতার এক মৌলিক প্রত্যয়।” এ কথা বলেছেন-
(ক) কান্ট
(খ) হেগেল
(গ) লক্
(ঘ) হিউম
উত্তরঃ (ক) কান্ট
১১৩। “দ্রব্য অবভাস নয়, বাস্তব।” এই উক্তিটি করেন-
(ক) ব্রাডলি
(খ) অ্যারিস্টট্ল
(গ) হেগেল
(ঘ) লক্
উত্তরঃ (গ) হেগেল
১১৪। “বস্তুকে স্থিতির দিক থেকে দেখলে দ্রব্য, আবার গতির দিক থেকে দেখলে কারণ।” – এই উক্তিটি করেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) আলেকজান্ডার
(ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তরঃ (গ) আলেকজান্ডার
১১৫। হিউমের দ্রব্য সম্পর্কিত মতবাদের চরম পরিণতি কী?
(ক) সংশয়বাদ
(খ) আত্মকেন্দ্রিকতাবাদ
(গ) দুঃখবাদ
(ঘ) অজ্ঞেয়বাদ
উত্তরঃ (ক) সংশয়বাদ
আরও পড়ুন : আদরিণী গল্পের MCQ প্রশ্ন উত্তর
আরও পড়ুন : বাঙ্গালা ভাষা প্রবন্ধের MCQ